1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন

তিন বছরে ই-কমার্সের আকার হবে ৩ বিলিয়ন ডলার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০২০

ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ বলেছেন, দেশে ই-কমার্স খাতের আকার প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার। প্রতি বছর এ আকার ৫০ শতাংশ হারে বাড়ছে। ফলে ২০২৩ সাল নাগাদ দেশে ই-কমার্স খাতের আকার হবে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ই-কমার্স এবং ভোক্তা অধিকার: প্রতিবন্ধকতা ও সুপারিশ’ শীর্ষক ওয়েবিনারে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যস সচিব ড. মো. জাফর উদ্দিন, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান প্রমুখ।

ওয়েবিনারে ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ কমাতে সামাজিক দূরত্ব মানার কারণে প্রথাগত ব্যবসায়িক খাতগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যভিত্তিক ই-কমার্স ব্যবসা বিকাশিত হয়েছে। কিন্তু ই-কমার্স খাতকে টেকসই করার পাশাপাশি খাতটিকে আরও সংগঠিত করা এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ একটি প্রধান চ্যালেঞ্জ।

ডিসিসিআই সভাপতি এ খাতের সার্বিক উন্নয়নে কোভিড চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ই-কমার্স খাতকে প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় নিয়ে আসা, ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রে সঠিক বিধি প্রয়োগ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে বাংলাদেশের ব্যাংকের তদারকি বৃদ্ধি, ই-কমার্স সেবার ওপর প্রযোজ্য ভ্যাট ও এসডি যৌক্তিক হারে কমানো, ই-কমার্স ভিত্তিক ব্যবসায় প্রয়োজনীয় লাইসেন্সিং ও ব্যাংকিংসহ অন্যান্য সেবার শর্তসমূহ সহজ করা এবং এখাতের ক্ষুদ্র ও মাইক্রো উদ্যোক্তাদের বাজারে প্রবেশের সুযোগ বাড়াতে প্রশিক্ষণ দেওয়ার আহ্বান জানান।

বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশে ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা প্রতিনিয়ত বাড়ছে, তবে এক্ষেত্রে বেশকিছু প্রতরণার উদাহরণ পরিলক্ষিত হচ্ছে, এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সম্প্রতি টিসিবি অনলাইনে পেঁয়াজ ক্রয়-বিক্রয় করছে, যার ফলে ভোক্তাদের ভোগান্তি লাঘব করা সম্ভব হয়েছে।

বাণিজ্য সচিব বলেন, ই-কমার্স বাণিজ্যের সমূহ সম্ভাবনা কাজে লাগানো এবং সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে একটি ডিজিটাল সেল গঠন করা হয়েছে এবং ডিজিটাল সেল এবং ই-সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে এই খাতের বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা সম্ভব হবে।

ক্যাব সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ই-কমার্স খাতে বিদ্যমান সমস্যাসমূহ চিহ্নিতকরে তার যথাযথ সমাধান না করা হলে কিছু অসৎ লোক তার অপব্যবহার করতে পারে, যার ফলে এ খাতের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হতে পারে।

তিনি বলেন, দেশে ফেসবুক-ভিত্তিক ই-কমার্সের বিস্তৃতি অত্যন্ত বেশি এবং এ খাতের উদ্যোক্তাদের স্বল্পমূল্যে নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন, যার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা সম্ভব হবে।

ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর সভাপতি সৈদয় আলমাস কবির।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews