1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
পশ্চিম বঙ্গের কবি মনিকা রায়ের কবিতার ডায়েরি থেকে দুর্বৃত্তদের হামলায় গুরুতর আহত বিএনপি নেতা মতিন কাজীর চিকিৎসার খোঁজ নিলেন ভিপি সাইফুল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বাংলাদেশ শ্রিম্প অ্যান্ড ফিস ফাউন্ডেশনের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকল্প ব্যবস্থাপনা-বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত সোনাতলায় কৃষকদলের রাজনৈতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত সোনাতলায় মাংস প্রক্রিয়াজাতকারীদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত সোনাতলায় জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে আলোচনা সভা সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু – পরিবেশ উপদেষ্টা সোনাতলার পাকুল্লায় কৃষকদলের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ সোনাতলায় নানা আয়োজনে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন

গাফফার চৌধুরী চলে গেলেন না ফেরার দেশে

অদেখা ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২
আব্দুল গাফফার চৌধুরী

না ফেরার দেশে চলে গেলেন প্রখ্যাত সাংবাদিক কলামিস্ট একুশের গানের রচিয়তা আব্দুল গাফফার চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার (১৯ মে) স্থানীয় সময় সকাল ৬.৪০ মিনিটে লন্ডনের বার্ণেট হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। (ইন্না-লিল্লাহী ওয়া ইন্নাইলাহী রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সৈয়দ মুজাম্মিল আলী।

দীর্ঘদিন ধরেই নানান অসুস্থতায় ভোগছিলেন তিনি। সর্বশেষ গত ১৩ এপ্রিল হাসপাতালে থাকা অবস্থায় মারা যান তাঁর মেয়ে বিনীতা চৌধুরী। এর পর থেকেই মানসিকভাবে বিশেষ ভেঙে পড়েছিলেন তিনি।

বর্তমানে বার্নেট হাসপাতালেই গাফফার চৌধুরীর মরদেহ রাখা আছে। পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সৈয়দ মুজাম্মিল আলী। তার মহাপ্রয়াণে যুক্তরাজ্য জুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

উল্লেখ্য গাফফার চৌধুরী, ১৯৩৪ সালের ১২ ডিসেম্ভর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা হাজি ওয়াহিদ রেজা চৌধুরী ও মা মোসাম্মৎ জহুরা খাতুন। তিন ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে বড় ভাই হোসেন রেজা চৌধুরী ও ছোট ভাই আলী রেজা চৌধুরী। বোনেরা হলেন- মানিক বিবি, লাইলী খাতুন, সালেহা খাতুন, ফজিলা বেগম ও মাসুমা বেগম। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর লন্ডনেই স্থায়ীভাবে বসবাস করে আসছিলেন।

সাংবাদিকতার পাশাপাশি গল্প, উপন্যাস, স্মৃতিকথা, ছোটদের উপন্যাসও লিখেছেন তিনি। ‘চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান’, ‘সম্রাটের ছবি’, ‘ধীরে বহে বুড়িগঙ্গা’, ‘বাঙালি না বাংলাদেশী’সহ তার প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা প্রায় ৩০। এছাড়া তিনি কয়েকটি পূর্ণাঙ্গ নাটক লিখেছেন। এর মধ্যে আছে ‘পলাশী থেকে বাংলাদেশ’, ‘একজন তাহমিনা’ ও ‘রক্তাক্ত আগস্ট’।

কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন গাফফার চৌধুরী। ১৯৬৩ সালে ইউনেস্কো পুরস্কার পান তিনি। এছাড়া বাংলা একাডেমি পদক, একুশে পদক, শেরেবাংলা পদক, বঙ্গবন্ধু পদকসহ আরও অনেক পদকে ভূষিত হয়েছেন।

মৃত্যুকালে তিন মেয়ে ও এক ছেলেসহ অসংখ্য গুণাগ্রাহী রেখে গেছেন তিনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews