1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ০৬:০৪ অপরাহ্ন

মাদক মামলায় পরীমনির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল

আদালত প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ আগস্ট, ২০২২

রাজধানীর বনানী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত নায়িকা পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- ১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালত সাক্ষ্যগ্রহণের নতুন এ দিন ধার্য করেন।

এদিন এই মামলার বাদী মজিবুর রহমানকে পুনরায় জেরা করার জন্য ধার্য করা ছিল। তবে পরীমনির আইনজীবী সময়ের আবেদন করলে আদালত আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর বাদীর জেরা ও সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।

এর আগে এ মামলায় জামিনে থাকা দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এসময় পরীমনির পক্ষে তাঁর আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভি হাজিরা দেন। গত ১২ মে পরীমনির আইনজীবী ব্যক্তিগত হাজিরা মওকুফ চেয়ে আবেদন করেন। এরপর গত ২ জুন আদালত পরীমনির ব্যক্তিগত হাজিরা মওকুফ করেন।

২০২১ সালের ৪ আগস্ট অভিযান চালিয়ে পরীমনিকে তাঁর বনানীর বাসা থেকে আটক করে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। অভিযানে নতুন মাদক এলএসডি, মদ ও আইস উদ্ধার করা হয়। তাঁর ড্রয়িংরুমের কাভার্ড, শোকেস, ডাইনিংরুম, বেডরুমের সাইড টেবিল ও টয়লেট থেকে বিপুল পরিমাণ মদের বোতল উদ্ধার করা হয়। পরদিন গত ৫ আগস্ট র‍্যাব বাদী হয়ে রাজধানীর বনানী থানায় পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলায় দায়ের করে৷ তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ৪ অক্টোবর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক কাজী মোস্তফা কামাল আদালতে পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি আদালত পরীমনিসহ তিন আসামির অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, চিত্রনায়িকা পরীমনির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমনির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। পরীমনি বিভিন্ন স্থান থেকে এই মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমনি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews