1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সোনাতলার সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ নেতা নান্নু আটক আজ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী এক্সপ্রেস বাস চালু হওয়ায় যাত্রীরা খুশিঃ স্থায়ী টার্মিনাল নির্মানের দাবি নাগরিক কমিটির চিন্ময় দাসের জামিন শুনানি পেছাল এক মাস বিমানে শিডিউল বিপর্যয় আবারও যেন ‘নিয়মে’ পরিণত হয়েছে জলমহাল নীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে বাঁওড় ইজারা বাতিলে সোচ্চার বলুহরসহ ভুক্তভোগী বাঁওড় জেলেরা বোয়ালখালীতে সানশাইন একাডেমীর পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান বগুড়ায় শীত থেকে বাচতে হাটের পোশাকে ঝুকছে নিন্ম আয়ের মানুষ সোনাতলা সদরে দিনের বেলা মোটরসাইকেল চুরি অরাজকতা প্রতিরোধে কাজ করছে সেনাবাহিনী : প্রেস ব্রিফিং

বন্দরের অর্ধেক জেটি ফাঁকা

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২৩
বছরের শুরুতেই দেশের প্রধান চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে অন্তত সাতটি জেটি ফাঁকা পড়ে আছে। এরই মধ্যে খোলা পণ্য নামানোর জেটি যেমন আছে, তেমনি আছে কনটেইনার জেটিও। বহির্নোঙরে পণ্যবাহী জাহাজ অপেক্ষমাণ না থাকায় বন্দরের ১৮টি গুরুত্বপূর্ণ জেটির মধ্যে সাতটিই এখন জাহাজের অপেক্ষায় বসে আছে।,

প্রায় সাড়ে ৩১ লাখ একক কনটেইনার ওঠানামা দিয়ে ২০২২ সাল শেষ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর। আগের বছরের তুলনায় ২ শতাংশ কনটেইনার ওঠানামা কমেছে এই বন্দরে। আর খোলা পণ্য ওঠানামা বেড়েছে আড়াই শতাংশ। এর মধ্য দিয়ে জাহাজজট ছাড়াই নতুন বছর শুরু করল এই সমুদ্রবন্দর।,

তাহলে কি বন্দরে পণ্য ওঠানামা কমেছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পণ্য ওঠানামা কমেছে কি না সেটি জানতে মাসের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আর জেটি ফাঁকা থাকার মূল কারণ হচ্ছে, পণ্য ওঠানামায় বন্দরের দক্ষতা বৃদ্ধি। দ্রুততম সময়ে জাহাজে পণ্য ওঠানামা শেষ করায় বেশি জাহাজ ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে। আর এতে কনটেইনার জাহাজকে অপেক্ষমাণ থাকতে হচ্ছে না। ’,

তিনি বলেন, কনটেইনার জাহাজ চট্টগ্রামে আসার একটা প্রবাহ থাকে; কখনো একসঙ্গে বেশ কয়েকটি জাহাজ আসে, আবার কখনো বহির্নোঙর ফাঁকা থাকে। একই সঙ্গে খোলা পণ্যবাহী জেটি ফাঁকা থাকার মূল কারণ হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় আমদানি কমে যাওয়া।

চট্টগ্রাম বন্দরে সাধারণ পণ্যবাহী এবং কনটেইনার জেটি মিলিয়ে মোট ১৮টি জেটি আছে। অথচ এই টার্মিনালটি চট্টগ্রাম বন্দরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং ব্যবহারকারীদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার থাকে।,

টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের চিফ অপারেটিং অফিসার ক্যাপ্টেন তানভীর হোসাইন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘গত ছয় মাসে প্রতিটি কনটেইনার জাহাজ পণ্য নামিয়ে, রপ্তানি পণ্য উঠিয়ে ৪০ ঘণ্টার মধ্যে বন্দর ছেড়েছে। যেটি ছয় মাস আগে ছিল ৪৮ ঘণ্টা, এক বছর আগে ছিল ৬০ ঘণ্টারও বেশি।,

তিনি বলেন, আধুনিক যন্ত্রপাতি যোগ করে, বন্দরের নিজস্ব কৌশল প্রয়োগ করে পণ্য ওঠানামায় সময় অনেক কমিয়ে আনায় এই সুফল মিলছে। এ কারণে অনেকগুলো জাহাজ তাদের আগের শিডিউল ঠিক রাখতে পারছে না। ফলে জেটি ফাঁকা থাকছে। এর সুফল কিন্তু বন্দর ব্যবহারকারীরাই ভোগ করছেন।,

জানা গেছে, এক বছর আগেও একটি কনটেইনার জাহাজকে তিন দিন অর্থাৎ ৭২ ঘণ্টা অপেক্ষায় থেকেই বন্দর জেটিতে ঢুকতে হতো। বিদেশি শিপিং লাইনগুলো চট্টগ্রাম বন্দর অভিমুখে জাহাজ ভাড়া নিতে এই তিন দিন সময় বিবেচনায় নিয়েই হিসাব-নিকাশ করত। এখন তাদের অনেক সময় ও অর্থ সাশ্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দর টার্মিনাল অপারেটর, বার্থ অপারেটর ও শিপ হ্যান্ডলিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মশিউল আলম স্বপন বলেন, ‘এখন চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজজট নিয়ে ব্যবহারকারীদের অভিযোগ নেই। পণ্য ওঠানামায় ব্যবহারকারীদের যে সাশ্রয় হচ্ছে সেই অর্থ অবশ্যই পণ্য উৎপাদন খরচে সাশ্রয় হচ্ছে।’,

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews