কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার ফারহানা আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আদালতের কাগজপত্র কারাগারে এসে পৌঁছলে তা যাচাই-বাছাই করা হয়। পরে আমাতুল্লাহ বুশরাকে আজ দুপুর ২টার দিকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্তির পর আমাতুল্লাহ বুশরাকে তার পিতা মঞ্জুরুল ইসলাম নিয়ে যান।
গত ৫ জানুয়ারি দুপুরে বুশরার পক্ষে জামিন শুনানি হয়। জামিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী মোখলেসুর রহমান বাদল ও আব্দুর রহমান হাওলাদার। ৮ জানুয়ারি সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসীন ইফতেখার তার জামিন মঞ্জুর করেন।
গত ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌপুলিশ। এ ঘটনায় আমাতুল্লাহ বুশরাসহ অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় ফারদিনের বাবা নূরউদ্দিন বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার পর গত ১০ নভেম্বর রাজধানীর রামপুরা এলাকার একটি বাসা থেকে ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়।