ছয় আসামি হলেন- মো. মোখলেসুর রহমান মুকুল, মো. সাইদুর রহমান রতন, শামসুল হক ফকির, নুরুল হক ফকির, মো. সুলতান মাহমুদ ফকির ও নাকিব হোসেন আদিল সরকার।
এ মামলার তদন্ত শুরু হয় ২০১৭ সালে ২৬ জানুয়ারি। ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর তদন্ত সম্পন্ন করে প্রতিবেদন দাখিল করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
পরে ২০১৮ সালের ৫ ডিসেম্বর এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। তখন এ মামলায় আসামি ছিলেন নয়জন। এর মধ্যে গ্রেপ্তার দুইজন ও পলাতক এক আসামি মারা যান।
রায়ের পর রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম বলেছেন, আসামিরা যুদ্ধ আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আত্মসমপর্ণের পর রায়ের বিরুদ্ধে যদি আপিল করে তাহলে তারা ন্যায় বিচার পাবেন বলে আমার বিশ্বাস।
২০১৭ সালের ২৬ জানুয়ারি মামলাটির তদন্ত শুরু হয়। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর ৯ আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। তাঁদের বিরুদ্ধে অপহরণ, আটক, নির্যাতন, হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের ছয়টি অভিযোগ আনে প্রসিকিউশন। পরের বছর ৫ ডিসেম্বর এই ছয় অভিযোগে ৯ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
২০১৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ মোট ১৯ জন আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন। গত বছর ৫ ডিসেম্বর উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষ হলে ট্রাইব্যুনাল মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন। গতকাল মামলাটি কার্যতালিকায় উঠলে ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন ঠিক করে দেন।