ঘাঁটির সঠিক অবস্থান প্রকাশ করা হয়নি, তবে রাষ্ট্রীয় মিডিয়া জানিয়েছে, এটি ‘পাহাড়ের নিচে শত শত মিটার গভীরে’ এবং ‘মার্কিন যুদ্ধবিমান হামলা’ প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
ইরনা নিউজ আরো জানায়, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইহুদিবাদী ইসরায়েলের যেকোনো হামলা প্রতিরোধে এই ঘাঁটি থেকে তাৎক্ষণিক বিমান উড্ডয়ন সম্ভব।
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে বলা হয়, ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি এবং সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ মেজর জেনারেল আবদোলরহিম মুসাভিকে এই নতুন ঘাঁটিতে দেখা যায়।