তিনি বলেন, ‘নবীনগর-চন্দ্রা চার লেন সড়ক এক বছর না যেতেই ছেঁড়া কাঁথার মতো জোড়াতালি অবস্থা। এই ফোর লেন দিয়ে কী হবে। এতে টাকার অপচয় হচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক করার দুই বছর পরে সংস্কার করতে হচ্ছে। তাই কোয়ালিটির বিষয়ে প্রথমে নজর দিতে হবে। আমাদের রাস্তাগুলো রক্ষা করতে হবে।’
গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাউথ এশিয়া সাবরিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা-সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ওয়ার্ক প্যাকেজ-৩-এর চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সাসেক ঢাকা-সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প ডিএস-৫-এর আওতায় সরাইল ইন্টারসেকশন থেকে বুধন্তী বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত কাজের চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ও সাসেক ঢাকা-সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের ডাব্লিউপি-০৩ প্যাকেজের লট নং ডিএস-০৬-এর নির্মাণকাজ যৌথ উদ্যোগে চীন ও বাংলাদেশের তিনটি কম্পানি বাস্তবায়ন করবে।