1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সোনাতলায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দুটি পরিবারকে শিল্পপতি রিপনের আর্থিক অনুদান প্রদান মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে ১৬ ‍দিন পর আন্দোলন স্থগিত করল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ত্রিশাল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগ জাতিসংঘে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে মার্কিন ভেটো পর্নগ্রাফি মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার সোনাতলায় বিএনপি নেতাকর্মিদের মাঝে শিল্পপতি রিপনের ঈদ উপহার বিতরণ সংবিধানের নির্দেশনা ও মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগের শিক্ষাই সেনাবাহিনীর চেতনার উৎস : সেনাপ্রধান জীবিত সেলিমকে জুলাই আন্দোলনে ‘শহীদ’ দেখিয়ে হত্যা মামলা! সোনাতলায় শিল্পপতি রিপন’র সৌজন্যে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান’র ৪৪তম শাহাদৎ বার্ষিকী পালিত বিক্রমপুর জাদুঘরের প্রতিষ্ঠার এক যুগ পূর্তি

তিস্তায় খালের বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ ভারতকে চিঠি দিয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩
তিস্তা নদীর উজান থেকে পানি প্রত্যাহারে পশ্চিমবঙ্গে আরো দুটি খাল নির্মাণের পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চেয়ে ভারতকে ‘নোট ভার্বাল’ (কূটনৈতিক বার্তা) দিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন গতকাল রবিবার ঢাকায় সাংবাদিকদের এ কথা জানান। এর আগে গত বৃহস্পতিবার পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক তিস্তা প্রকল্পে ভারতের নতুন করে খাল নির্মাণের পরিকল্পনা জানতে চিঠি পাঠানোর উদ্যোগের কথা বলেছিলেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছিলেন, নতুন করে খাল নির্মাণের বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর সত্য হলে তা অত্যন্ত উদ্বেগের।চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন গতকাল রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘চিঠি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে লিখবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমরা ‘নোট ভার্বালের’ মাধ্যমে তথ্য জানতে চেয়েছি।’’

নোট ভার্বালে ঢাকার পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে কি না—সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, এটি হয়তো তাদের অনেক দিন আগের পরিকল্পনা। তবে এখনো তো কিছু হয়নি। তিনি বলেন, তিস্তায় পানি কমছে। এ বিষয়ে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেছে বাংলাদেশ।উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গ সেচ বিভাগের এক সূত্রের বরাত দিয়ে এ মাসের শুরুর দিকে ভারতের ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়, তিস্তা ও জলঢাকার পানি টানার জন্য কোচবিহার জেলার চ্যাংড়াবান্ধা পর্যন্ত ৩২ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি খাল খনন করা হবে। আরেকটি খালের দৈর্ঘ্য হবে ১৫ কিলোমিটার। এটি তিস্তার বাঁ পাশের তীরবর্তী এলাকায় খনন করা হবে। খাল খনন করা হলে প্রায় এক লাখ কৃষক সেচ সুবিধার আওতায় আসবে। ব্যারাজটি জলপাইগুড়ি জেলার গজলডোবায় অবস্থিত। তিস্তার উজানে ভারতীয় অংশে সেচ সুবিধাসহ বিভিন্ন কারণে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাঁধ ও খাল আছে বলে ধারণা করা হয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ও জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক সেহেলী সাবরীন গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতের উদ্যোগে তিস্তা ব্যারাজ প্রকল্পের আওতায় আরো দুটি খাল খননের বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘খাল খননের খবরের সত্যতা যাচাইয়ের চেষ্টা করছি। এ বিষয়ে আমাদের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও যৌথ নদী কমিশনের আলোচনা চলছে। এটা নিয়ে তাদের (ভারতের) সঙ্গে আলোচনা হবে বলে আশা করছি।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews