এতে বলা হয়েছে, জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে বাংলদেশ মিশন কর্তৃক আয়োজিত চিত্রপ্রদর্শনীটি জাতিসংঘ সদর দপ্তরের পূর্ণ সহযোগিতায় এবং প্রতিষ্ঠানটির সকল নিয়ম মেনেই আয়োজন করা হয়েছে। অতএব নিয়ম না মেনে বা ইতিহাস বিকৃত করে প্রদর্শনী আয়োজন করায় জাতিসংঘ প্রদর্শনী বন্ধ করে এবং বিতর্কিত ছবিগুলো নামিয়ে ফেলে বলে যে দাবি করা হয়েছে তা সত্য নয়, বরং নিতান্তই বানোয়াট। ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্যপদ প্রাপ্তির পর এবারই প্রথম জাতিসংঘ সদরদপ্তরে ১৯৭১ সালে গণহত্যার শিকার শহীদদের সম্মানে এ ধরনের চিত্রপ্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
ঐতিহাসিক এই আয়োজন সফল করতে সকল সহযোগিতা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ মিশন ঢাকাস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর এবং নিউ ইয়র্কস্থ জাতিসংঘ সদর দপ্তরের প্রতি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। ৭১-এর গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নানামুখী প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।