গত ১৫-২০ দিনে বৈশ্বিক বাজারে চিনির দাম টনপ্রতি ৪৫-৫০ ডলার করে বেড়ে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের ৯৯ শতাংশ চিনি আমদানি করতে হয়। এসব কারণে বিদেশের ওপর আমাদের নির্ভরশীলতা বেশি। বৈশ্বিক দাম বাড়লে আমাদের ওপর প্রভাব পড়বেই। আবার কিছু অসৎ ব্যবসায়ী সুবিধাও নেয়। সব কিছু বিবেচনা করেই আমরা চিনির একটি দাম নির্ধারণ করে দিয়েছি। এরপর বাজারে অতিরিক্ত দামে পণ্যটি বিক্রি হলে আগামী সপ্তাহ থেকেই অ্যাকশনে যাব।’
বাজার থেকে প্যাকেটজাত চিনি উধাও―এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বাজারে কী চলছে, সেটা বড় কথা না। ট্যারিফ কমিশন দেখে, কত দামে আমদানি করা হয়েছে, তার একটি গড় মূল্য নিয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়। তবে এতে ব্যবসায়ীরা সুযোগ নেয়। যেমন আজকে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু নতুন দামের চিনি আসার আগেই তারা সুযোগ নিয়ে ফেলে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।