তিনি বলেন, এই তিন বছরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের যত ধরনের সফলতা আছে তার সকল কৃতিত্ব জনগণের। আর সেই সঙ্গে যত ব্যর্থতা আছে তা আমার নিজের কাঁধে নিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা হবে স্মার্ট সিটি। স্মার্ট ঢাকা গড়তে কাজ করে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, ইতিমধ্যে ডিএনসিসিতে অনলাইনে সেবা প্রদানের পরিধি বাড়াতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। অনলাইনে ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের পাইলটিং সম্পন্ন করেছি। জুলাইয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে।’ কাউন্সিলরদের সহায়তায় আমরা কাজ করছি। নগরবাসীকে সম্পৃক্ত করে ঢাকাকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে পারব। আমরা কল্যাণপুর রিটেনশন পন্ডে হাইড্রো ইকো পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নিয়ে বসে থাকিনি। ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গেছে।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সকল বিভাগীয় প্রধান ও কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।