1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৩৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ হয়রানিমূলক ধারা বাদ, বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের সুযোগ সীমিত আরব বসন্ত ও বাংলাদেশ বিশ্বের ক্ষুদ্রতম নদী রো আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ষষ্ঠ মৃত্যু বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী তিন বাহিনীর পোশাকের ডিজাইনারকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন শিল্পী আসিফ আকবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম এলাকায় গাছ থেকে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার শুধু রাজস্ব আদায় করবে এনবিআর বাঁওড় ইজারা বাতিল করে জেলেদের স্বার্থে জলমহাল নীতিমালা প্রণয়নে দেশব্যাপী স্মারকলিপি পেশ অভিনয়ের বাইরে র‌্যাম্পেও ঝলমলে রুনা খান অতি বিপ্লবী চিন্তা-ভাবনা নিয়ে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি কাম্য নয়: মির্জা ফখরুল

কর্ণাটকে বিজেপিকে হারিয়ে নাটকীয় জয় কংগ্রেসের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩
নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির বিজয়রথ কর্ণাটকে থামিয়ে দিল কংগ্রেস। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরছে রাহুল গান্ধীর দল। ২২৪ সদস্যের বিধানসভায় সরকার গঠন করতে গেলে ১১৩টি আসন প্রয়োজন। কংগ্রেস এখন ১৩৭টি আসনে এগিয়ে। বিজেপি এগিয়ে ৬৪টি আসনে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়ার জেডিএস এগিয়ে ২০টি আসনে। গতবারের তুলনায় বিজেপির ৪০টি আসন কমেছে। কংগ্রেসের বেড়েছে ৫৪টি আসন।

ভোট পাওয়ার হারও গতবারের থেকে পাঁচ শতাংশ বাড়াতে পেরেছে কংগ্রেস। দক্ষিণ ভারতের কোনো রাজ্যে আবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করতে চলেছে কংগ্রেস। তামিলনাড়ুতে তারা ডিএমকের সঙ্গে ক্ষমতায় আছে। আর দক্ষিণ ভারতে বিজেপি আর কোথাও ক্ষমতায় থাকল না।

এই বিপুল জয়ের পর কংগ্রেসের সামনে এখন সমস্যা হলো—মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন? মুখ্যমন্ত্রী পদের প্রধান দাবিদার সিদ্ধারামাইয়া, শিবকুমার, পরমেশ্বরসহ অনেক নেতা। এর মধ্যে সিদ্ধারামাইয়া আগে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। শিবকুমার প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ও রাহুল গান্ধীর খুবই আস্থাভাজন নেতা। দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কংগ্রেস হাইকম্যান্ড এই সিদ্ধান্ত নেবে।

কর্ণাটক হলো কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের রাজ্য। তিনি এখানে মাটি কামড়ে পড়েছিলেন। রাহুল গান্ধীও কর্ণাটকে ১২ দিন সময় দিয়েছেন। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ২৬টি জনসভা ও রোড শো করেছেন। সোনিয়া গান্ধী পর্যন্ত অনেক দিন পর নির্বাচনের প্রচারে নেমেছেন।

সবচেয়ে বড় কথা, কর্ণাটকে কংগ্রেসের রাজ্য নেতারা খুবই শক্তিশালী। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শিবকুমার দক্ষ সংগঠক। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়ার জনভিত্তি আছে। ভোটের আগে বিজেপির সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার এবং উপমুখ্যমন্ত্রী সাভাড়ি কংগ্রেসে যোগ দিয়ে নির্বাচনে লড়েছেন।

অন্যদিকে বিজেপির প্রচারে সবচেয়ে বড় মুখ ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি ও অমিত শাহ সবচেয়ে বেশি জনসভা ও রোড শো করেছেন। রাজ্য নেতাদের মধ্যে প্রার্থী করা নিয়ে প্রচুর ক্ষোভ ছিল। আর ভোট সমীক্ষাগুলোর মতে, মানুষের ক্ষোভ ছিল দুর্নীতি, চাকরি না পাওয়া ও জিনিসের দাম নিয়ে।

বিজেপি ভোটের প্রচারে টিপু সুলতান থেকে শুরু করে বজরঙ্গবলী, লাভ জিহাদের মতো বিষয়গুলো তুলেছিল। দেখা গেল, মানুষ তাদের সমস্যাগুলোকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। ধর্মীয় বিভাজনের বিষয়কে নয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews