এরা হচ্ছেন পাবনার রাকিবুল ইসলাম (২৩), মানিকগঞ্জের জহিরুল ইসলাম (২২), ভোলার হিরন শিকদার (২৩), পটুয়াখালীর ওমর ফারুক শুভ (২৪)। তাদের হয়ে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন অন্য ব্যক্তিরা।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাসের সভাপতিত্বে ভাইভা বোর্ডের সদস্যরা সব প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষার খাতার হাতের লেখা ও প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে মৌখিক পরীক্ষায় হাতের লেখা ও দক্ষতা মিলিয়ে দেখছিলেন। এ সময় বিষয়ের ওপর তাদের জ্ঞানের দক্ষতা এবং হাতের লেখার সাথে প্রাপ্ত নম্বর এবং খাতার হাতের লেখার গরমিল থাকায় এই ব্যাপারে ভাইভা বোর্ডের সন্দেহ হয়। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে, তারা স্বীকার করেন যে তাদের পক্ষে অন্য ব্যক্তিরা লিখিত পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তারা আলাদাভাবে পর্যায়ক্রমে নিজ নিজ মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার সময় জালিয়াতিতে ধরা পড়ে।
জালিয়াতির জন্য তাদের ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্ঘলা বাহিনীর হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই চার জনের হয়ে যারা লিখিত পরীক্ষা দিয়েছিলেন তাদের ধরতে মামলা করা হয়েছে। ঐ সকল ভুয়া প্রার্থীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।