1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৫৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ হয়রানিমূলক ধারা বাদ, বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের সুযোগ সীমিত আরব বসন্ত ও বাংলাদেশ বিশ্বের ক্ষুদ্রতম নদী রো আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ষষ্ঠ মৃত্যু বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী তিন বাহিনীর পোশাকের ডিজাইনারকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন শিল্পী আসিফ আকবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম এলাকায় গাছ থেকে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার শুধু রাজস্ব আদায় করবে এনবিআর বাঁওড় ইজারা বাতিল করে জেলেদের স্বার্থে জলমহাল নীতিমালা প্রণয়নে দেশব্যাপী স্মারকলিপি পেশ অভিনয়ের বাইরে র‌্যাম্পেও ঝলমলে রুনা খান অতি বিপ্লবী চিন্তা-ভাবনা নিয়ে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি কাম্য নয়: মির্জা ফখরুল

ছুটি ছাড়াই ৭৪ বছর চাকরি করেছেন মেলবা মেব্যান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩
মেলবা মেব্যান

মাত্র ১৭ বছর বয়সে একটি ডিপার্টমেন্ট স্টোরে চাকরি নিয়েছিলেন। টানা ৭৪ বছর সেখানেই কাজ করেছেন। এ সময়ের মধ্যে এক দিনের জন্যও ছুটি নেননি। চলতি জুলাই মাসের শুরুতে চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন মানুষটি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা, ৯১ বছর বয়সী মেলবা মেব্যান।

১৯৪৯ সালে টেক্সাসের টাইলার শহরে ডিলার্ডস নামের এক ডিপার্টমেন্ট স্টোরে যোগ দেন মেব্যান। সেখানে প্রথমে লিফট অপারেটরের কাজ করতেন। ধীরে ধীরে তাঁর পদোন্নতি হয়।

দায়িত্ব পান প্রসাধনসামগ্রী বিক্রির। অল্প কিছুদিনের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের মন জয় করে নেন তিনি। সহকর্মী থেকে শুরু করে ক্রেতা সবাই তাঁর কথাবার্তা ও আচরণে সন্তুষ্ট ছিলেন। অবসর নেওয়ার দিন মেব্যানের কর্মজীবনের স্মৃতি উদযাপন করেছেন তাঁর সহকর্মীরা।

তাঁর প্রশংসা করে স্টোরটির ম্যানেজার জেমস সায়েঞ্জ বলেন, ‘ক্রেতা থেকে সহকর্মী সবার প্রত্যাশাই পূরণ করেছেন মেলবা মেব্যান। আমাদের টিমের জন্য সব কিছু করতেন তিনি। ভাবতে পারবেন না, টিমের কতজনকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন!’ মেলবা মেব্যানের ছেলে টেরি মেব্যান জানিয়েছেন, প্রতিদিন সকাল ১০টায় দোকান খোলার ঘণ্টাখানেক আগেই পৌঁছে যেতেন তাঁর মা, যাতে পার্কিংয়ে সহজেই গাড়ি রাখার জায়গা পাওয়া যায়। ডিলার্ডসের কাউন্টারে প্রতিদিন সবার আগে গিয়ে দাঁড়াতেন তিনিই। টেরি জানিয়েছেন, ৭০-৮০ বছর বয়সেও বেশ কর্মক্ষম ছিলেন তাঁর মা। তখনো সপ্তাহে স্বাভাবিক কাজের সময় ৪০ ঘণ্টা করে কাজ করতেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews