1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ডব্লিউজিইআইডির ভাইস চেয়ারপারসনের সাক্ষাৎ এক লাখ শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি, যেসব কারণে বাদ হতে পারে আবেদন পলাশবাড়ীতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, সেনা হস্তক্ষেপে যাত্রীদের অর্থ ফেরত পায়ের ব্যথা যেসব রোগের লক্ষণ হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ বর্ষার শুরুতেই সপ্তাহব্যাপী বৃষ্টির বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর হরমুজ প্রণালী: ইরানের এক অদৃশ্য কিন্তু কার্যকর অস্ত্র ঈদের দীর্ঘ ছুটি শেষে আগামীকাল রবিবার অফিস খুলছে সোনাতলায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দুটি পরিবারকে শিল্পপতি রিপনের আর্থিক অনুদান প্রদান মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে ১৬ ‍দিন পর আন্দোলন স্থগিত করল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি

অধ্যাপক তাহের হত্যাঃ যেকোন সময় ফাঁসি কার্যকর মহিউদ্দীন ও জাহাঙ্গীর আলমের

রাজশাহী প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০২৩
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এস তাহের

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলমের ফাঁসি যেকোন সময় কার্যকর হতে পারে।

অধ্যাপক ড. এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির প্রাণভিক্ষার অবেদন রাষ্ট্রপতির কর্তৃক নাকচের চিঠি গত ৫ জুন রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপক্ষের কাছে এসে পৌঁছায়। কারা বিধান অনুযায়ী ডাকযোগে এই চিঠি কারা কর্তৃপক্ষ হাতে পৌঁছার ২১ দিনের পর এবং ২৮ দিনের মধ্যে দণ্ডপ্রাপ্তদের ফাঁসি কার্যকর করতে হবে। সে অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার থেকে আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ফাঁসি কার্যকর করতে হবে।

এছাড়া মৃত্যুদণ্ড স্থগিত চেয়ে আসামি জাহাঙ্গীর আলমের ভাইয়ের করা সর্বশেষ আবেদন ২৫ জুলাই খারিজ করে দিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ফলে ফাঁসি কার্যকরের আর কোন বাধা থাকছে না।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার নিজাম উদ্দীন হিরো বলেন, ‘এ মাসের মধ্যেই যেকোন সময় ফাঁসি কার্যকর করা হবে। আইনগত আর কোন বাধা নাই।’

রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ জানান, ‘ফাঁসি কার্যকর কখন হবে এ বিষয়ে এখনও কোন তথ্য আমার কাছে নেই। তবে কারা কর্তৃপক্ষ প্রস্তুতি নিয়ে আমাকে অবগত করবে।’

প্রফেসর তাহেরের মেয়ে হাইকোর্টের আইনজীবী সেগুফতা তাবাসুম আহমেদ বলেন, ‘এই রায় কার্যকর হতে আর কোন বাধা নেই। আমরা চাই দ্রুত রায় কার্যকর করা হোক।’

২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাবির শিক্ষকদের আবাসিক কোয়াটারের বাসা থেকে নিখোঁজ হন অধ্যাপক তাহের। ২ ফেব্রুয়ারি বাসাটির পেছনের ম্যানহোল থেকে এ শিক্ষকের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ৩ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক তাহেরের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ নগরীর মতিহার থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

পরে আদালতে তিনজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। হত্যার কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, একই বিভাগে অ্যাকাডেমিক কমিটির প্রধান ড. তাহের সহযোগী অধ্যাপক মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিনকে অধ্যাপক পদে উত্তীর্ণ হবার সুপারিশ না করায় ক্ষুব্ধ হয়ে এ শিক্ষককে হত্যা করা হয়। পরে মরদেহ মোট চারজন মিলে বাসার পেছনে ম্যানহোলে ঢুকিয়ে রাখে। ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক ৪ জনকে ফাঁসি ও দুজনকে খালাস দেন। দণ্ডিত অন্যরা হলেন, জাহাঙ্গীরের ভাই নাজমুল ও শ্যালক সালাম। তবে খালাস পান তৎকালীন রাবি শিবির সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী। পরে উচ্চ আদালতে আপিলের মাধ্যমে নাজমুল এবং সালামের ফাঁসির রায় কমিয়ে যাবজ্জীবন সাজা করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews