1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ডব্লিউজিইআইডির ভাইস চেয়ারপারসনের সাক্ষাৎ এক লাখ শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি, যেসব কারণে বাদ হতে পারে আবেদন পলাশবাড়ীতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, সেনা হস্তক্ষেপে যাত্রীদের অর্থ ফেরত পায়ের ব্যথা যেসব রোগের লক্ষণ হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ বর্ষার শুরুতেই সপ্তাহব্যাপী বৃষ্টির বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর হরমুজ প্রণালী: ইরানের এক অদৃশ্য কিন্তু কার্যকর অস্ত্র ঈদের দীর্ঘ ছুটি শেষে আগামীকাল রবিবার অফিস খুলছে সোনাতলায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দুটি পরিবারকে শিল্পপতি রিপনের আর্থিক অনুদান প্রদান মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে ১৬ ‍দিন পর আন্দোলন স্থগিত করল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি

ঝিনাইদহে দাদন ব্যবসায়ী খপ্পরে পরে নিঃস্ব প্রতিবন্ধি পরিবার

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৬ আগস্ট, ২০২৩

ঝিনাইদহে এবার সুদখোরের নিশানায় পড়ের পথে বসেছে এক প্রতিবন্ধি পরিবার। সুদখোরের কাছ থেকে ঋন নিয়ে এ পর্যন্ত আসলের কয়েকগুন বেশি টাকা পরিধোধ করেও পার পায়নি ওই পরিবারটি। তাদের কাছ থেকে জোর পুর্বক ব্যাংকের সাদা চেক হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে। জানা গেছে, কেশবপুর গ্রামের গরু ব্যবসায়ী আবেদ আলীর ছেলে আমিরুল ইসলামের নিকট থেকে একই গ্রামের আনন্দ কুমার বিশ্বাসের স্ত্রী চঞ্চলা রণী বিশ্বাস মাসিক ৭ হাজার টাকা সুদের বিনিময়ে ৪৫ হাজার টাকা নেন। দুই মাসে সুদের ১৪ হাজার টাকা পরিশোধ করতে বার্থ হলে আমিরুল ইসলাম স্থানীয় প্রভাবশালীদের ম্যানেজ করে চঞ্চলা রণীর নিকট থেকে জোর পূর্বক একটি সাদা চেকের পাতায় স্বাক্ষর করিয়ে নেন। পরবর্তিতে উক্ত চেক ডিসঅনার দেখিয়ে ভুক্তভোগী প্রতিবন্ধী পরিবারের বাড়িতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। এরপর আদালতে এই দরিদ্র পরিবারের বিরুদ্ধে তিন লাখে টাকার মামলা করেন। সরজমিন পরিদর্শনে গিয়ে জানা গেছে, ওষুধ ব্যবসার আড়ালে আমিরুল ইসলাম একাধিক ব্যক্তিকে সুদের টাকা দিয়েছেন। এ সকল অভিযোগের বিষয়ে আমিরুল ইসলাম বলেন, “আমি এগুলো করি তাতে আপনার কি? পুলিশের অনেক অফিসার আমার আত্মীয়, পারলে আমার বিরুদ্ধে লিখে কিছু করেন”। চঞ্চলা রণী অবিযোগ করেন, তিনি সুদাসলসহ ৭০ হাজার টাকা দিতে চেয়িছিলেন, কিন্তু আবেদ আলী ও তার ছেলে নিতে রাজি হয়নি। খোকন নামে এক ব্যবসায়ী জানান, চঞ্চলা রণী পরের বাড়ি কাজ করে খান। তার পক্ষে তিন লাখ টাকা দেয়া সম্ভব না। আমরা বিষয়টি সমাধানের জন্য চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়েছি। ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা জানান, এ ভাবে অর্থ আদায় দুঃখজনক ঘটনা। অভিযোগ পেলে দ্রুত তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews