1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৫১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
ঢাকায় আইএলও কনভেনশন অনুস্বাক্ষর বাস্তবায়ন সম্পর্কিত মতবিনিময় সভা বগুড়ায় গ্রাম আদালত কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও করণীয় বিষয়ক অর্ধ-বার্ষিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত রানীরপাড়া স্কুলে আলোর প্রদীপ সংগঠনের পুষ্টিকর খাবার ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ ময়মনসিংহে ‘আদিবাসী শিশুদের শিক্ষা: অংশীজনের প্রত্যাশা’ বিষয়ক মতবিনিময় সভা নেত্রকোণায় নৃগোষ্ঠীর শিশুদের শিক্ষা: অংশীজনের প্রত্যাশা বিষয়ক মতবিনিময় সভা সোনাতলায় মাদকের ব্যপকতা প্রতিরোধে বিক্ষোভ সমাবেশ সোনাতলায় মাদক নির্মূলের দাবিতে নাগরিক কমিটির স্মারকলিপি প্রদান বৈশ্বিক অর্থায়ন সংকটের প্রেক্ষিতে এনজিওদের বর্তমান অবস্থা ও করণীয় বিষয়ক মতবিনিময় সভা প্রবীন নাট্যকর্মী বাবলু খানের মৃত্যুঃ বিভিন্ন মহলের শোক পশ্চিম বঙ্গের কবি মনিকা রায়ের কবিতার ডায়েরি থেকে

দুদকের জালে শৈলকুপার হাসপাতালের ল্যাব টেকনলজিষ্ট

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ল্যাব টেকনলজিষ্ট আরিফুজ্জামানের বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগে দিনভোর অভিযান চালিয়েছে ঝিনাইদহ দূর্নীতি দমন কমিশনের একটি টিম।

বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সন্ধা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করেন দুদকের ঝিনাইদহ সম্বনিত অফিসের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান। এ সময় ল্যাব ও এক্স-রে ইউনিটে রোগীদের বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষায় একেরপর এক দূর্নীতির প্রমান মেলে হাতেনাতে।

বিষয়টি নিয়ে দুদকের ঝিনাইদহ অফিসের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান জানান, তারা সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ল্যাব ও এক্স-রে ইউনিটে অভিযান পরিচালনা করে। রোগীদের বিভিন্ন পরীক্ষার কাগজপত্র যাচাই বাছাইয়ের পর হাতেনাতে দূর্নীতির প্রমান পেয়েছেন তারা। তথ্য প্রমানসহ দূদকের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তারা প্রতিবেদন দাখিল করবেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সাল থেকে ল্যাব টেকনলজিষ্ট আরিফুজ্জামান কর্মরত রয়েছেন শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। দূদকের এ অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ রাশেদ আল মামুন।

তিনি জানান, দূদকের এ অভিযানে অসঙ্গতির প্রমান মিলেছে ল্যাবে রোগীদের পরীক্ষার বিভিন্ন রশীদে। দূদকের অভিযানের বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে ল্যাব টেকনলজিষ্ট আরিফুজ্জামান জানান, ল্যাবে রোগীদের বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য যে রিএজেন্ট সরকারীভাবে আসে তাতে অর্ধেক মাস চলে। রশীদে যে অসঙ্গতি দেখা যােেচ্ছ সেই টাকা দিয়ে তিনি বাকী মাসের রিএজেন্ট কেনেন বলে জানান।

সুত্র জানায়, ল্যাব টেকনলজিষ্ট আরিফুজ্জামান রোগীদের কাছ থেকে ৩০০ টাকা করে গ্রহন করে মাত্র ৫০ টাকা হাসপাতালের কোষাগারে জমা দেন। বাকী টাকা তিনি পকেটস্থ করেন। তবে এই টাকার ভাগ তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা পান কিনা তা তদন্ত করে দেখা দরকার বলে একাধিক সুত্র মনে করে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews