চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়া রুশ নৌবহরের ওই জাহাজগুলোর মধ্যে রয়েছে সাবমেরিন বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ ‘অ্যাডমিরাল ত্রিবুতস’ ও ‘অ্যাডমিরাল প্যানতেলেইয়েভ’।
অপর জাহাজটি ‘পেচেনগা’, যা তেলবাহী ট্যাংকার।
এর আগে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর চট্টগ্রাম বন্দর মাইনমুক্ত করতে বিশেষ অভিযানে এসেছিল রাশিয়ার কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ।
বাংলাদেশে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দার মান্টিটঙ্কি বলেন, ১৯৭১ সালে সদ্য স্বাধীন হওয়া একটি দেশকে রক্ষা করতে এসেছিল রুশ যুদ্ধজাহাজগুলো। স্বাধীনতাযুদ্ধের পর চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় অনেক মাইন ছিল। সেখানে অনেক নৌযান ডুবে ছিল। অনেক দেশের কাছে সে সময় সহায়তা চেয়েছিল বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ। কয়েকটি দেশ বিপুল অর্থের বিনিময়ে সহায়তা করতে রাজি হয়েছিল। তবে বাংলাদেশের তখন অর্থের ঘাটতি ছিল। তখন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন মানবিক কারণে সহায়তায় এগিয়ে এসেছিল।