1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
বগুড়ায় দুদকের মামলায় পুলিশের সাবেক অতিঃ ডিআইজি মিলন ও স্ত্রী লিপির সম্পত্তি ক্রোক’র আদেশ ‘শিশু শিক্ষা ও আধুনিক দাসত্বে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক অ্যাডভোকেসি সভা বগুড়ায় জেন্ডার সংবেদনশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গ্রাম আদালত বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ পেয়ে জীবন বদলে গেছে আমিনার ও মারুফা দম্পতির ঢাকায় আইএলও কনভেনশন অনুস্বাক্ষর বাস্তবায়ন সম্পর্কিত মতবিনিময় সভা বগুড়ায় গ্রাম আদালত কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও করণীয় বিষয়ক অর্ধ-বার্ষিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত রানীরপাড়া স্কুলে আলোর প্রদীপ সংগঠনের পুষ্টিকর খাবার ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ ময়মনসিংহে ‘আদিবাসী শিশুদের শিক্ষা: অংশীজনের প্রত্যাশা’ বিষয়ক মতবিনিময় সভা নেত্রকোণায় নৃগোষ্ঠীর শিশুদের শিক্ষা: অংশীজনের প্রত্যাশা বিষয়ক মতবিনিময় সভা সোনাতলায় মাদকের ব্যপকতা প্রতিরোধে বিক্ষোভ সমাবেশ

মণিপুরে আট মাস আগে নিহত ৮৭ জনকে গণকবর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্যে চলমান জাতিগত সংঘর্ষে নিহতদের গণকবর দেওয়া হয়েছে। কুকি-জো জাতিগোষ্ঠীর ৮৭ জনকে গণকবর দেওয়া হয়। গত ৩ মে থেকে মণিপুরে জাতিগত সহিংসতায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জেলা চুরাচাঁদপুরে তাদের সমাধিস্থ করা হয়।

গত রবিবার রাতে দুটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষের পর চুরাচাঁদপুরে এখনো ১৪৪  ধারা জারি আছে।কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। নিহত ৮৭ জনের সবাই কুকি-জো সম্প্রদায়ের অন্তর্গত। প্রায় আট মাস মর্গে থাকার পর অবশেষে তাদের সমাধিস্থ করা হচ্ছে। দাফনে বিলম্ব হওয়ায় এই অঞ্চলে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর একইভাবে ১৯ জনকে গণকবর দেওয়া হয়।

মণিপুরে গত ৩ মে জাতিগত দাঙ্গা শুরুর পর এখন পর্যন্ত সরকারি হিসাবে ১৮৭ জন নিহত হয়েছেন। বেসরকারিভাবে সংখ্যাটি অনেক বেশি। মণিপুরের তিনটি মর্গে পড়ে থাকা ৯৪টি মরদেহের মধ্যে ৮৮টি দুই সপ্তাহের মধ্যে সৎকার করতে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্ট। সেই সময়সীমা অবশ্য ১৩ ডিসেম্বর পেরিয়ে যায়। ৯৪টির মধ্যে ছয়টি দেহের পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চ চলতি পরিস্থিতিতে নাগরিক সংগঠনগুলোর গণসৎকারের দাবি মানতে রাজি হয়নি প্রথমে। এতে রাজ্যে জাতিগত সংঘাত আরো বাড়তে পারে বলে বলা হয়। তারা জানায়, সরকারই নিহতদের সৎকার করবে। কিন্তু সংঘর্ষে লিপ্ত কুকি এবং মেইতেই সম্প্রদায় দাবি করে, লাশগুলো তাদের সংগঠনের হাতে তুলে দিতে হবে। সরকারি সূত্রে জানা যায়, রাজ্য প্রশাসন দুই সম্প্রদায়ের দাবিই মেনে নিয়েছে পরে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews