বক্তৃতাকালে তিনি বলেন, ‘আইসিজে সম্প্রতি যে রায় দিয়েছে তা ফিলিস্তিনের জনগণের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক। সেখানে বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ আফ্রিকার ভূমিকার জন্য ফিলিস্তিনের জনগণের পক্ষে থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আইসিজের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘৭৫ বছরের দীর্ঘ সংগ্রামের পর ফিলিস্তিনের জনগণ এ রায়ে আশাবাদী। এটি পথের প্রথম ধাপ… আমরা এটিকে গড়ে তুলতে পারি।’
দক্ষিণ আফ্রিকার সমর্থন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা আইসিজেতে ফিলিস্তিনের পক্ষে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নিয়েছে। গাজায় ইসরায়েলের সামরিক আগ্রাসন গণহত্যা কনভেনশনের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করেছে, এ দাবির প্রতি তাদের দৃঢ় অবস্থান ছিল।
বাংলাদেশের জনগণের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে নয় বছর অবস্থানের সময় আমি কখোনই শরণার্থী বোধ করিনি। কারণ সর্বদা এখানকার মানুষের কাছ থেকে উষ্ণতা এবং ভালবাসা পেয়েছি। সরকারি ও সাধারণ মানুষ যাদের সঙ্গেই সাক্ষাৎ হয়েছে, ফিলিস্তিনের পক্ষে সকলের সমর্থন ছিল অভূতপূর্ব।’
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ডিক্যাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম হাসিব ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু।