ইদানীং বড়বেশি ধূসর বেলা।শব্দহীন ব্যথা গুলো পাঁজরের জেলখানায় অবাধ্য কয়েদি যেন।সময়অসময়ে ঝড় উঠে।তোলপাড় শিলাবৃষ্টি। উদ্দাম তোড়ে প্রাণনাশের প্রয়াশ।
অমৃতের ছোঁয়া, অমৃতের বানী আজকাল কুহর স্পর্শ করেনা। মন কেবলই আঁতিপাতি করে কোথায় কোথায় যেন।জন্মের সেই কর্নফুলী শৈশবের গোমতী যৌবনের শীতলক্ষ্যা!
কোথায় কোথায় তোমায় খুঁজি বলো।।কতবার উথালপাথাল করা সাগরে খুঁজেছি। পায়ে পায়ে শুধু ঢেউ কেঁদে যায়! আর কেউ নেই! আর কিছু নেই!
চারদিকে কেবলই ধূসর ধোঁয়া।
ধীরে পায়ে ধোঁয়ায় ধোঁয়ায় ডুবছি! সদলবলে সকলে।
পথ নেই।কোথাও কোন পথ নেই।ঘন আঁধারে পথগুলো এঁকেবেঁকে পাইথন যেন।শহরকে পেঁচিয়ে রাখে আষ্টেপৃষ্ঠে।
মাঝেমধ্যে আলো আসে। চাঁদনী হয়।ফুলমুন।চান্নিপশর।বিবাগি মন ছুটে যায় সুদূরের পানে।কিযে নাই কিযে নাই।কিযে হারাই হারাই।ঘরবার করে গৃহত্যাগী মন।আহারে মন।কোথায় গেলে তোমায় পাবো বলো।