1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৪৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ হয়রানিমূলক ধারা বাদ, বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের সুযোগ সীমিত আরব বসন্ত ও বাংলাদেশ বিশ্বের ক্ষুদ্রতম নদী রো আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ষষ্ঠ মৃত্যু বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী তিন বাহিনীর পোশাকের ডিজাইনারকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন শিল্পী আসিফ আকবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম এলাকায় গাছ থেকে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার শুধু রাজস্ব আদায় করবে এনবিআর বাঁওড় ইজারা বাতিল করে জেলেদের স্বার্থে জলমহাল নীতিমালা প্রণয়নে দেশব্যাপী স্মারকলিপি পেশ অভিনয়ের বাইরে র‌্যাম্পেও ঝলমলে রুনা খান অতি বিপ্লবী চিন্তা-ভাবনা নিয়ে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি কাম্য নয়: মির্জা ফখরুল

বন্যার সুযোগে নৌপথে চিনি চোরাচালান

সিলেট প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪

বন্যায় যখন সিলেটের প্রায় লাখ লাখ মানুষ ছিল দুর্ভোগে, তখন এ বন্যাই হয়ে উঠেছে চোরাকারবারিদের জন্য আশীর্বাদ। চারিদিকে বন্যার পানি এ সুযোগে সড়কপথ ছেড়ে নৌপথে চলছে চিনি চোরাচালান। এতে ঝুঁকি আর খরচ কমেছে, বেড়েছে লাভের অঙ্ক।

উপজেলার সীমান্ত এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়ে জানা গেছে, বন্যায় পানি বাড়ায় নৌকা নিয়ে চোরাকারবারিরা সীমান্তের কাঁটাতার পর্যন্ত চলে যেতে পারছে।এতে ভারত থেকে নামানো চিনির বস্তা দীর্ঘ পথ শ্রমিক দিয়ে বহন করতে হয় না। সীমান্ত এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানান, বন্যা শুরুর পর থেকে পুলিশ ও প্রশাসন বন্যাদুর্গতদের উদ্ধার, ত্রাণ বিতরণের মতো কাজে ব্যস্ত ছিল। এ সুযোগে নদীপথে চোরাচালানের দ্রুত বিস্তার ঘটে। নৌপথে নানা সুবিধা। পথে পথে চাঁদাবাজি নেই, পুলিশের ভয়ও কম। চোরাকারবারিদের নেতা ও সোর্সরা ত্রাণকাজে যুক্ত হয়ে সহজেই পুলিশের গন্তব্য জেনে মোবাইল ফোনে তাদের লোকজনকে জানিয়ে দিতে পারছে। এতে পুলিশের চোখ এড়িয়ে অন্য পথগুলোতে নির্বিঘ্নে চলছে চোরাচালান। এখন বন্যার পানি কমে যাওয়ায় নদীপথ আর হাওর ব্যবহার করে সুবিধা নিচ্ছে তারা।

জলপথে পুলিশের লজিস্টিক সাপোর্ট কম থাকায় তাত্ক্ষণিক অভিযান চালানোও সম্ভব হয় না। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নৌকার সুবিধা হচ্ছে সরাসরি জিরো পয়েন্টে চলে যাওয়া যায়। ফলে অধিক শ্রমিকের দরকার পড়ে না। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছনবাড়ী সীমান্ত থেকে ভারতীয় চিনির বস্তা আগে ছনবাড়ী বাজার পর্যন্ত কাঁধে করে নিয়ে এলে শ্রমিককে বস্তাপ্রতি ২০০ টাকা দিতে হতো। সেখান থেকে ভোলাগঞ্জ পর্যন্ত মোটরসাইকেলে পৌঁছে দিলে আরো ২৫০ টাকা।

প্রতি বস্তায় সর্বমোট পরিবহন খরচ হতো ৪৫০ টাকা। এখন সীমান্ত থেকে নৌকায় তিন কিলোমিটারের মতো পথ পাড়ি দিয়ে রাবার ড্যামের পাশে থাকা বাল্কহেডে তুলে দেওয়া পর্যন্ত খরচ হয় ২৫০ টাকা। অর্থাৎ বস্তাপ্রতি খরচ কমেছে ২০০ টাকা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews