1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সবজির বাজারে উত্তাপ, চড়া দাম মাছ-মুরগির ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস সোনাতলায় গুড্মর্নিং কেজি স্কুলের দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন’ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত ঢাকায় “ পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি নিরসনে রেমেডিয়াল এডুকেশন” শীর্ষক মতবিনিময় তরুণরা যে বাংলাদেশ চেয়েছিল, সেই বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান—শিক্ষা উপদেষ্টা সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন বাড়িয়ে ১৫০ করাসহ সরাসরি নির্বাচনের দাবি ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প শব্দ ও বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে অভিযান, ৪৪৪০ কেজি নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন জব্দ নৌপরিবহন উপদেষ্টার সাথে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

বন্যার সুযোগে নৌপথে চিনি চোরাচালান

সিলেট প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪

বন্যায় যখন সিলেটের প্রায় লাখ লাখ মানুষ ছিল দুর্ভোগে, তখন এ বন্যাই হয়ে উঠেছে চোরাকারবারিদের জন্য আশীর্বাদ। চারিদিকে বন্যার পানি এ সুযোগে সড়কপথ ছেড়ে নৌপথে চলছে চিনি চোরাচালান। এতে ঝুঁকি আর খরচ কমেছে, বেড়েছে লাভের অঙ্ক।

উপজেলার সীমান্ত এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়ে জানা গেছে, বন্যায় পানি বাড়ায় নৌকা নিয়ে চোরাকারবারিরা সীমান্তের কাঁটাতার পর্যন্ত চলে যেতে পারছে।এতে ভারত থেকে নামানো চিনির বস্তা দীর্ঘ পথ শ্রমিক দিয়ে বহন করতে হয় না। সীমান্ত এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানান, বন্যা শুরুর পর থেকে পুলিশ ও প্রশাসন বন্যাদুর্গতদের উদ্ধার, ত্রাণ বিতরণের মতো কাজে ব্যস্ত ছিল। এ সুযোগে নদীপথে চোরাচালানের দ্রুত বিস্তার ঘটে। নৌপথে নানা সুবিধা। পথে পথে চাঁদাবাজি নেই, পুলিশের ভয়ও কম। চোরাকারবারিদের নেতা ও সোর্সরা ত্রাণকাজে যুক্ত হয়ে সহজেই পুলিশের গন্তব্য জেনে মোবাইল ফোনে তাদের লোকজনকে জানিয়ে দিতে পারছে। এতে পুলিশের চোখ এড়িয়ে অন্য পথগুলোতে নির্বিঘ্নে চলছে চোরাচালান। এখন বন্যার পানি কমে যাওয়ায় নদীপথ আর হাওর ব্যবহার করে সুবিধা নিচ্ছে তারা।

জলপথে পুলিশের লজিস্টিক সাপোর্ট কম থাকায় তাত্ক্ষণিক অভিযান চালানোও সম্ভব হয় না। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নৌকার সুবিধা হচ্ছে সরাসরি জিরো পয়েন্টে চলে যাওয়া যায়। ফলে অধিক শ্রমিকের দরকার পড়ে না। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছনবাড়ী সীমান্ত থেকে ভারতীয় চিনির বস্তা আগে ছনবাড়ী বাজার পর্যন্ত কাঁধে করে নিয়ে এলে শ্রমিককে বস্তাপ্রতি ২০০ টাকা দিতে হতো। সেখান থেকে ভোলাগঞ্জ পর্যন্ত মোটরসাইকেলে পৌঁছে দিলে আরো ২৫০ টাকা।

প্রতি বস্তায় সর্বমোট পরিবহন খরচ হতো ৪৫০ টাকা। এখন সীমান্ত থেকে নৌকায় তিন কিলোমিটারের মতো পথ পাড়ি দিয়ে রাবার ড্যামের পাশে থাকা বাল্কহেডে তুলে দেওয়া পর্যন্ত খরচ হয় ২৫০ টাকা। অর্থাৎ বস্তাপ্রতি খরচ কমেছে ২০০ টাকা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews