যেটাকে ফ্লু বলা হয়ে থাকে। শীতে বাড়ির ভেতরে বেশি থাকা হয় বলে এই ভাইরাল ইনফেকশন বেশি হয়। এটি একজনের থেকে অপর জনের মধ্যে তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ে।
বিশেষজ্ঞরা আরো বলেছেন, হাঁপানি রোগীরা বাড়ির ভেতরে বেশি থাকলে ধুলো থেকে অস্বস্তি হতে পারে।বালিশের তুলো থেকেও বিরক্তি বোধ হতে পারে। বদ্ধ বাড়িতে কেউ যদি সিগারেট খেলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। শীতে বাড়ির ভেতর বাতাস চলাচল না করলে সমস্যা হয়। ঘরের বাতাসে টক্সিক প্রোডাক্ট মিশে দূষিত হচ্ছে। আর তা শ্বাসযন্ত্রের ক্ষতি করছে।
এরপর আমরা বাইরে যখন যাচ্ছি, তখন নাক দিয়ে শ্বাস নিই। শীতে অনেকের নাক বন্ধ থাকে। সেই সময় মুখ দিয়ে অনেকেই শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ করেন। ফলে শরীরে অস্বস্তি তৈরি হয়।শীতে মাঝে মাঝেই বাড়ির দরজা-জানালা খোলা উচিত। তাতে বাইরের বাতাসের পাশাপাশি বাড়ির ভেতরেও রোদও ঢোকে। তাতে বাড়ির পরিবেশ ভালো হয়। যদি শীতে নিজের বাড়ির দরজা-জানালা বন্ধ রাখার অভ্যাস থাকে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি এই অভ্যাস পরিহার করুন। তাহলে নানা রোগমুক্ত হতে পারেন।