গত ২৫/১২/২০২৪ তারিখে দৈনিক চাঁদনি বাজার ও ২৮/১২/২০২৪ তারিখে দৈনিক করতোয়া সহ অন্যান্য পত্রিকায় ও ২৭/১২/২০২৪ তারিখে বগুড়া প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে দাবিকৃত পৈত্রিক সম্পত্তি রক্ষা ও আদালতের নির্দেশ অমান্য করে ভবন নির্মান নামক প্রকাশিত ও বক্তব্যের বিরুদ্ধে অদ্য সংবাদ সম্মেলন থেকে তীব্র নিন্দ্রা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। প্রকৃত সত্য ঘটনা এই যে, মোঃ মোমিন প্রামানিক ও তার ছেলে মোঃ সেলিম রেজা একজন মামলাবাজ ও দুষকৃতিকারী এবং পরলোভী। জেএল নং- ২৩৯, মৌজা- মাঝিড়া, সাবেক দাগ নং- ৬৩৫, হাল দাগ নং- ৮৭ এর উত্তর ধারে ৩ শতক জমিতে দীর্ঘ ৮০ বৎসর ধরে আমরা আধাপাকা দোকানঘর নির্মান করিয়া ব্যবসা বানিজ্য করিয়া আসিতেছি। উক্ত নালিশি সম্পত্তি সিএস নং- ১৮৯ এর মালিক এর নিকট হইতে আমার বাবা ছৈইমউদ্দিন ক্রয় করিয়া তার নিজ নামে ১৯১ এমআর খতিয়ান ও তার ওয়ারিশদের নামে হাল গেজেটেড ১১৩ নং মাঠ রেকর্ড ও খারিজ খতিয়ান ২৪৯৯ (৯-১) ১২/২/২০২২ প্রস্তুত হয়েছে যাহার হিসাব নং- ১২৭০। হাল সাল পর্যন্ত খাজনা পরিশোধ করে ডিসিআর প্রাপ্ত হয়েছি। নালিশী দাগের সম্পত্তিতে বাদী আঃ মোমিন বগুড়া জেলা প্রথম সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে ৭১/৯৬ নং বন্টন মামলা দায়ের করে এবং হেরে যায়। অতপর উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে প্রথম ২য় যুগ্ম জজ আদালতে ৫০/১৮ আপিল দায়ের করিলে বিজ্ঞ আদালত বাদী মোমিনের আপিল খারিজ করিয়া দেয়। আমরা সকল মামলার রায়ে ডিক্রি এবং জমির সমস্ত কাগজ পত্র প্রাপ্ত হয়ে বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এর নকশা অনুমোদন স্বাপেক্ষ জমিতে নির্মান কাজ শুরু করি। কাজ চলাকালীন অবস্থায় মোমিন ও তার ছেলে সেলিম তাদের মামলার খরচ বাবদ ২০,০০,০০০/- লক্ষ টাকা দাবী করে। আমরা টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাহারা আমাদেরকে বিভিন্ন ভাবে জীবন নাশের হুমকি ও মামলার ভয়ভীতি প্রদান করে। বাদী মোমিনের দাবী কৃত হাইকোর্ট সিভিল রিভিশন মামলার কোন নোটিশ বা রায়ের কপি আমরা আজ অবদি হাতে পাইনি। বাদী মোমিন সকল মামলায় হেরে গিয়ে তার ছেলে সেলিমের দায়েরকৃত এডিম কোর্টের নোটিশ ২২/১২/২০২৪ তারিখে আমরা হাতে পায় ও তা মান্য করি। ২০/১২/২০২৪ তারিখে মোমিন ও তার ছেলের ভাষ্যমতে রাতের আধারে ঢালাই কাজ করা ভুয়া ও কল্পকাহিনী মাত্র।
এমতাবস্থায় প্রশাসনসহ সকল সচেতন নাগরিকের কাছে নিরাপত্তা ও সার্বিক সহযোগিতা এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কামনা করছি।