1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৫২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
চীনের ‘ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল হেলথ প্রোমোশন অ্যাম্বাসেডর’ হলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নূর বরিশালে “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভা সোনাতলায় ‘দি গ্লোবাল কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশন’র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত খুলনায় “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় কক্সবাজার হোটেল সী মুনের আনন্দ আয়োজন সোনাতলার বালুয়াহাট ডিগ্রি কলেজে নবীনবরণ ও অভিভাবক সমাবেশ বগুড়ার ফুলবাড়ি দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান প্রাণিসম্পদ খাতকে উন্নত করতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন ৬৪ জেলার পুলিশ সুপার রদবদল বগুড়ায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সুস্থতা, দীর্ঘায়ু কামনায় ভিপি সাইফুল ইসলামের দোয়া ও খাবার বিতরণ

সোনাতলায় এবার মরিচ চাষীদের মাথায় হাত

সোনাতলা (বগুড়া) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
সোনাতলার যমুনার বিস্তীর্ণ চরে মরিচের ক্ষেতে কর্মরত নারী শ্রমিক। ছবি- গোলাম রব্বানী

বগুড়ার সোনাতলায় বর্তমানে কাঁচা মরিচের বাজার দাম কম হওয়ায় কৃষকরা হতাশ হয়েছেন। এজন্য মন ভালো নেই তাদের। মৌসুমের প্রথম দিকে বাজার দাম কিছু ভালো ছিল। তার পর থেকে বর্তমানে বাজার দাম অনেক কম। প্রতিমণ মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা থেকে সাড়ে ৬০০ টাকা। এতে তারা লোকসানের সন্মুখিত হয়েছেন। উজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ সোহরাব হোসেন বলেছেন সমগ্র সোনাতলায় এবার ৬,৩৯০ জন কৃষক দেশী ও হাইব্রিড জাতের ৯১০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ করেছেন। মরিচের ফলন হয়েছে ভালো। দেশী জাতের মরিচ ফলন হয়েছে বিঘা প্রতি ৪১ থেকে ৪৩ মণ ও হাইব্রিড জাতের মরিচ ফলন হয়েছে ৭৩ থেকে ৭৫ মণ। সোনাতলার প্রায় সব এলাকায় মরিচের ফলন ভালো হলেও তবে সবচেয়ে বেশি ফলন হয় পাকুল্লা ও তেকানী চুকাই নগর ইউনিয়নের যমুনার চরাঞ্চলে।

প্রভাষক গোলাম রব্বানী এবার ৩ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। এই তিন বিঘায় তার সর্বোমোট ব্যয় হয়েছে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। এ পর্যন্ত ৮০ হাজার টাকা মরিচ বিক্রি করেছেন। যে সময় আছে তাতে লাভ হবে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, হয়তো সমান সমান হবে। তবে লোকসান হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
চর মধুপুর গ্রামের কৃষক ইব্রাহীম হোসেন তিনি এবার ২ বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছেন। এতে তার ৭০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। পূর্ব তেকানী গ্রামের কৃষক আনারুল ইসলাম তিন বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করে ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড়লাখ টাকা। কিন্তু এবারে এ ফসলে তারা লাভের পরিবর্তে লোকসান গুনতে হচ্ছে বলে দুঃখ প্রকাশ করেন। সব মরিচ চাষীর একই অবস্থা। এতে আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। উপজেলার তেকানী চুকাই নগরের কাচারী বাজার, বালিয়াডাঙ্গা ওয়াপদা বাঁধ,উত্তর কালাইহাটা ওয়াপদা বাঁধ,পাকুল্লা ওয়াপদাবাঁধ ও চরপাড়া ছাড়াও বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে প্রতিদিন কয়েক হাজার মণ মরিচ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভটভটি, ট্রাক ও ট্রেনযোগে পাইকারী বিক্রির জন্য নিয়ে যায় ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীরা মরিচ বিক্রি করে কিছুটা লাভবান হচ্ছেন। কিন্তু কৃষকরা লোকসানের শিকার হয়েছেন। সোনাতলার বিভিন্ন হাট-বাজারে খুচরা হিসেবে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা। এতে খুচরা ক্রেতাদের সুবিধা। কিন্তু পাইকারী বিক্রির ক্ষেত্রে কৃষকদের লোকসান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews