1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৩১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সবজির বাজারে উত্তাপ, চড়া দাম মাছ-মুরগির ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস সোনাতলায় গুড্মর্নিং কেজি স্কুলের দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন’ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত ঢাকায় “ পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি নিরসনে রেমেডিয়াল এডুকেশন” শীর্ষক মতবিনিময় তরুণরা যে বাংলাদেশ চেয়েছিল, সেই বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান—শিক্ষা উপদেষ্টা সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন বাড়িয়ে ১৫০ করাসহ সরাসরি নির্বাচনের দাবি ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প শব্দ ও বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে অভিযান, ৪৪৪০ কেজি নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন জব্দ নৌপরিবহন উপদেষ্টার সাথে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সোনাতলায় এবার মরিচ চাষীদের মাথায় হাত

সোনাতলা (বগুড়া) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
সোনাতলার যমুনার বিস্তীর্ণ চরে মরিচের ক্ষেতে কর্মরত নারী শ্রমিক। ছবি- গোলাম রব্বানী

বগুড়ার সোনাতলায় বর্তমানে কাঁচা মরিচের বাজার দাম কম হওয়ায় কৃষকরা হতাশ হয়েছেন। এজন্য মন ভালো নেই তাদের। মৌসুমের প্রথম দিকে বাজার দাম কিছু ভালো ছিল। তার পর থেকে বর্তমানে বাজার দাম অনেক কম। প্রতিমণ মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা থেকে সাড়ে ৬০০ টাকা। এতে তারা লোকসানের সন্মুখিত হয়েছেন। উজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ সোহরাব হোসেন বলেছেন সমগ্র সোনাতলায় এবার ৬,৩৯০ জন কৃষক দেশী ও হাইব্রিড জাতের ৯১০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ করেছেন। মরিচের ফলন হয়েছে ভালো। দেশী জাতের মরিচ ফলন হয়েছে বিঘা প্রতি ৪১ থেকে ৪৩ মণ ও হাইব্রিড জাতের মরিচ ফলন হয়েছে ৭৩ থেকে ৭৫ মণ। সোনাতলার প্রায় সব এলাকায় মরিচের ফলন ভালো হলেও তবে সবচেয়ে বেশি ফলন হয় পাকুল্লা ও তেকানী চুকাই নগর ইউনিয়নের যমুনার চরাঞ্চলে।

প্রভাষক গোলাম রব্বানী এবার ৩ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। এই তিন বিঘায় তার সর্বোমোট ব্যয় হয়েছে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। এ পর্যন্ত ৮০ হাজার টাকা মরিচ বিক্রি করেছেন। যে সময় আছে তাতে লাভ হবে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, হয়তো সমান সমান হবে। তবে লোকসান হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
চর মধুপুর গ্রামের কৃষক ইব্রাহীম হোসেন তিনি এবার ২ বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছেন। এতে তার ৭০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। পূর্ব তেকানী গ্রামের কৃষক আনারুল ইসলাম তিন বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করে ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড়লাখ টাকা। কিন্তু এবারে এ ফসলে তারা লাভের পরিবর্তে লোকসান গুনতে হচ্ছে বলে দুঃখ প্রকাশ করেন। সব মরিচ চাষীর একই অবস্থা। এতে আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। উপজেলার তেকানী চুকাই নগরের কাচারী বাজার, বালিয়াডাঙ্গা ওয়াপদা বাঁধ,উত্তর কালাইহাটা ওয়াপদা বাঁধ,পাকুল্লা ওয়াপদাবাঁধ ও চরপাড়া ছাড়াও বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে প্রতিদিন কয়েক হাজার মণ মরিচ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভটভটি, ট্রাক ও ট্রেনযোগে পাইকারী বিক্রির জন্য নিয়ে যায় ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীরা মরিচ বিক্রি করে কিছুটা লাভবান হচ্ছেন। কিন্তু কৃষকরা লোকসানের শিকার হয়েছেন। সোনাতলার বিভিন্ন হাট-বাজারে খুচরা হিসেবে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা। এতে খুচরা ক্রেতাদের সুবিধা। কিন্তু পাইকারী বিক্রির ক্ষেত্রে কৃষকদের লোকসান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews