1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ন্যায়বিচারের আওতায় আনার আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এ কে খন্দকার বীর উত্তম আর নেই চীনের ‘ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল হেলথ প্রোমোশন অ্যাম্বাসেডর’ হলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নূর বরিশালে “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভা সোনাতলায় ‘দি গ্লোবাল কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশন’র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত খুলনায় “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় কক্সবাজার হোটেল সী মুনের আনন্দ আয়োজন সোনাতলার বালুয়াহাট ডিগ্রি কলেজে নবীনবরণ ও অভিভাবক সমাবেশ বগুড়ার ফুলবাড়ি দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

সাবেক গভর্নর আতিউর ও অর্থনীতিবিদ বারকাতের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ ২৭ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ দিয়ে ২৮৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে মামলায়।

আজ বৃহস্পতিবার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করা হয়েছে। দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন।

ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. নাজমুল হুসাইন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, এননটেক্স কম্পানির নামে জনতা ব্যাংক থেকে ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে। মামলার আসামিদের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান এবং খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতসহ মোট ২৭ জন রয়েছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আতিউর রহমান এবং তার সহযোগী অন্য ব্যক্তিরা বিভিন্ন অনৈতিক কৌশলে এই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।২০২২ সালে এসংক্রান্ত ঋণে অনিয়ম তদন্ত করে দুদক। তখন দুদকের তদন্তে পর্যাপ্ত প্রমাণ না পাওয়ায় মামলার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।২০২২ সালে এসংক্রান্ত ঋণে অনিয়ম তদন্ত করে দুদক। তখন দুদকের তদন্তে পর্যাপ্ত প্রমাণ না পাওয়ায় মামলার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews