1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:২৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ন্যায়বিচারের আওতায় আনার আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এ কে খন্দকার বীর উত্তম আর নেই চীনের ‘ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল হেলথ প্রোমোশন অ্যাম্বাসেডর’ হলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নূর বরিশালে “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভা সোনাতলায় ‘দি গ্লোবাল কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশন’র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত খুলনায় “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় কক্সবাজার হোটেল সী মুনের আনন্দ আয়োজন সোনাতলার বালুয়াহাট ডিগ্রি কলেজে নবীনবরণ ও অভিভাবক সমাবেশ বগুড়ার ফুলবাড়ি দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

এ প্রজন্মের লেখক সায়েরা খুকুর ধারাবাহিক গল্প “আত্ম কাহন” ০২

সাহিত্য ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২ নভেম্বর, ২০২২

“আত্ম কাহন”

-সায়েরা খুকু

সায়েরা খুকু

দ্বিতীয় পর্বঃ
শীলা বলল শুনবি কাহিনি। আমি বললাম কেন নয়!দেখিসনা তোর পেছনে কেমন বেহায়ার মতো লেগে আছি চৌধুরী বাড়ির পাট ক্ষেতের জোঁকের মতো।সে হেসেই যেন সাড়া। বলল, তুই পারিস বটে!এবার সে বলতে শুরু করল।এইখানে বলে রাখা ভালো, তার সাথে বিবাহের (শীলা )আগে কখনো দেখা হয়নি আমার।তারা অন্য জায়গায় থাকতো। তাই তার সাথে আমার চেনাজানা ছিল বাড়ির পাশে “আরশি নগর পড়শি তারে দেখলাম না “।
শীলাঃআমার বিয়ে হয়েছিল যখন,তখন আমার বয়স পনেরো কি ষোলো হবে। সবে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছি। একদিন সন্ধ্যায় বাবা হঠাৎ মাকে এসে বলতে লাগলো শীলার মা শুনো তোমার মেয়ের জন্য একটা ভালো ঘরে বিয়ের প্রস্তাব এসেছে।ভালো ঘরে মানে বুঝেছিস? সে আমাকে বলল।
কথকঃ আমি বললাম কেন বুঝবনা ভালো ঘরে মানেই পয়সাওয়ালা হাহাহা!
শীলাঃআহারে আমার সবজান্তারে! সব জায়গায় যেন পাকনামি। মাতো শুনে খুশিতে আত্মহারা। আমরা ছিলাম দুই ভাই,দুই বোন। সবাই তখন পড়ালেখা করছি।বাবা একলা একজনই সংসারের ঘানি টানতো। আমি ছিলাম সবার বড়।ছিলাম অনেক সুন্দরী।( বলে রাখি তখনকার দিনে সুন্দরী মানেই ছিল গায়ের রং ফর্সা।আর পাত্রী বাজারে তার মুল্য ছিল একটু বেশি।) তাই বাবার বেগ পেতে হয়নি মেয়ের জন্য ভালো সম্মন্ধ পেতে। এক সপ্তাহের ভিতর বাবা আমাকে বিয়ে দিয়ে দিল বিনা যৌতুকে। আমার জামাইরা টাউনে থাকে। টাউনে তাদের অনেক বড় বাড়ি। তাদের ঘড়ির ব্যবসা চৌদ্দ পুরুষ ধরে।টাউনের প্রত্যেক বিপনি বিতানে তাদের দোকান।আমার স্বামীরা তিন ভাই বোন।ও সবার বড়।ডিগ্রি পাস করে বাবার (তার)ব্যবসা দেখাশুনা করে।ভাবনা নম্বর ১
কথকঃ আহারে তার জন্য জিগার তোর হাতে প্রতিদিন একেকটা নতুন ঘড়ির বহর।আমিতো ততক্ষণে স্বপ্ন রাজ্যের রাণী হয়ে ঘড়ি হাতে দিয়ে আমার জামাইর সাথে ঘুরছি।আহারে কি রোমাঞ্চ! আকষ্মিক হাতে পিঁপড়ের কামড় খেয়ে বাস্তবে ফিরে আসলাম। আসলে ওঠা পিঁপড়ে না ওই জন শীলা।সে বলল, কিরে তুই আবার কোথায় হাওয়ার গাড়ি উরাচ্ছিস বান্দর মাইয়া।শুনবিনা।
কথকঃ শুনছিতো কি যেন বলেছিলি।
শীলাঃ হুম,শুন তাহলে কেমন পরের বাড়ি পরের ঘর।বিবাহের এক সপ্তাহ খুব মজা ও আনন্দের সাথে কাটলো।স্বামী অনেক ভালো কিন্তু……… (চলবে)

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews