1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:১৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
চীনের ‘ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল হেলথ প্রোমোশন অ্যাম্বাসেডর’ হলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নূর বরিশালে “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভা সোনাতলায় ‘দি গ্লোবাল কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশন’র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত খুলনায় “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় কক্সবাজার হোটেল সী মুনের আনন্দ আয়োজন সোনাতলার বালুয়াহাট ডিগ্রি কলেজে নবীনবরণ ও অভিভাবক সমাবেশ বগুড়ার ফুলবাড়ি দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান প্রাণিসম্পদ খাতকে উন্নত করতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন ৬৪ জেলার পুলিশ সুপার রদবদল বগুড়ায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সুস্থতা, দীর্ঘায়ু কামনায় ভিপি সাইফুল ইসলামের দোয়া ও খাবার বিতরণ

আসকার ইকবাল এর জেল জীবনের গল্প “অবরুদ্ধ কারাগার” ০৫

আসকার ইকবাল
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৩
পর্ব – ০৫
মহসিনের রেফারেন্সে মাইনুলকেও বাসা থেকে ধরে নিয়ে আসলো ডিবি পুলিশ। এখন আমরা মোট কেস পার্টনার হলাম ছয় জন।মজার ব্যাপার হলো এরা কেউই কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত না।তারপরও কেন এদের এরেস্ট করা হলো সেটা বারবার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। তবে আমার জন্য মোটামুটি ভালোই হয়েছে বলা যায়। জেলখানার অভিজ্ঞতা নেয়া আমার জন্য খুব প্রয়োজন। সেই অভিজ্ঞতাই এখন লিখছি। এই ছয় জনকে প্রথমে একটা লকাপে আটকে রাখা হলো।প্রথম দিন গিয়ে আমি টানা ঘুম দিলাম যাতে মাথা থেকে সমস্ত টেনশন দূর হয়।জেলে তিনবেলা খাবার দেয়া হয়।সকালে গমের রুটি আর সবজি।দুপুরে ডাল ভাত আর সবজি। আর রাতে ডাল ভাত সবজির সঙ্গে ছোট এক টুকরো মাছ। সপ্তাহে একদিন মাছের পরিবর্তে ছোট ছোট দুই পিস গরুর মাংস আর কোনদিন একদিন এক টুকরো মুরগীর মাংস। ঈদে মিলাদুন্নবী,বিজয় দিবস,২৬শে মার্চ,১লা বৈশাখ আর দুই ঈদে থাকে বিশেষ খাবার। মানে গরুর মাংস,পোলাও,মুরগীর রোস্ট,মিষ্টি,পান – সুপারী ও ছোট একটা কোল্ড ড্রিঙ্কস। এই হচ্ছে জেলের খাবার।যাদের কাছে টাকা আছে তাদের জন্য আছে কারা পিসি ক্যান্টিন থেকে বিভিন্ন খাবার ও তরকারি কিনে খাবার সুযোগ।কারাগারে প্রেরণের পর মিনিমাম দশ দিন বন্দীদের রাখা হয় কোয়ারেন্টাইনে মানে স্পেশাল লকাপে।দশ দিন পার হলে পাঠিয়ে দেয়া হয় জেলখানার ওয়ার্ডে। কোয়ারেন্টাইনে থাকা একটু কষ্টকর।তাই দশ দিন একটু কষ্টেই কেটে গেলো। কারাগারে দুই শ্রেণীর বন্দি দেখা যায়। এক শ্রেণী অপরাধী আর আরেক শ্রেণী নিরপরাধ।অপরাধীদের জন্য জেলখানা বেহেশত সমতুল্য। আর নিরপরাধ ব্যাক্তির জন্য জেলখানা চোখের পানি ফেলার স্থান।আমি অপরাধী না নিরপরাধ সেটা পরে আলোচনা করবো।কিন্তু আমার জন্য জেলখানায় থাকা অতি জরুরী ছিল। কারণ এই অভিজ্ঞতা লাখ টাকার অভিজ্ঞতা। যাই হোক দশ দিন পার হবার পর আমাকে সহ অন্যান্য বন্দীদেরকে পাঠিয়ে দেয়া হলো ওয়ার্ডে।আমার লকাপ হলো যমুনা ৬/১ (চলবে)

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews