1. fauzursabit135@gmail.com : Fauzur Rahman Sabit : Fauzur Rahman Sabit
  2. sizulislam7@gmail.com : sizul islam : sizul islam
  3. mridha841@gmail.com : Sohel Khan : Sohel Khan
  4. multicare.net@gmail.com : অদেখা বিশ্ব :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২১ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
চীনের ‘ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল হেলথ প্রোমোশন অ্যাম্বাসেডর’ হলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নূর বরিশালে “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভা সোনাতলায় ‘দি গ্লোবাল কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশন’র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত খুলনায় “শিক্ষায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব: নাগরিক সমাজের করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় কক্সবাজার হোটেল সী মুনের আনন্দ আয়োজন সোনাতলার বালুয়াহাট ডিগ্রি কলেজে নবীনবরণ ও অভিভাবক সমাবেশ বগুড়ার ফুলবাড়ি দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান প্রাণিসম্পদ খাতকে উন্নত করতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন ৬৪ জেলার পুলিশ সুপার রদবদল বগুড়ায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সুস্থতা, দীর্ঘায়ু কামনায় ভিপি সাইফুল ইসলামের দোয়া ও খাবার বিতরণ

আসকার ইকবালের জেল জীবনের গল্প অবরুদ্ধ কারাগার ১৫

আসকার ইকবাল
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৫ জুলাই, ২০২৩
পর্ব – ১৫
কোরবানির ঈদও জেলখানায় কাটিয়ে দিলাম। কোরবানির ঈদের মিনিমাম দুই মাস পর আমার রমনা থানার মামলা – ২৫(১০)২১ নং মামলাটির জামিন বেল আসে। দুটি মামলার জামিন হলেও পল্টন থানায় আরো একটি মামলা থাকায় এবারো আমার বাহিরে যাবার সুযোগ হয়নি। চকবাজার থানার মামলার একটা সূত্র আছে। আর তা হলো আমাকে চকবাজারে ঘটে একটা মিছিলের নিকটবর্তীতেই এরেস্ট করেছে। তাই তারা সন্দেহ করেছে আমি হয়তো বিএনপি – জামাতের কর্মী। সন্দেহমূলক একটি মামলা তারা আমার বিরুদ্ধে করেছে। কিন্তু সেদিন রমনা বা পল্টন থানার ধারে কাছেও আমি যাইনি। কিন্তু রমনা ও পল্টন থানার এই গায়েবী মামলা কোথা এসে উড়ে এসে জুড়ে গেলো আর কি বুঝেই আইনের লোকেরা এই মামলাগুলো আমার নামে দিলো এই প্রশ্নটা স্বাভাবিকভাবেই করা উচিত নয়? যোগ-বিয়োগ আর গুণ-ভাগ করলে স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে যে আমার নামে মোট তিনটিই মামলাই মিথ্যা মামলা। এর মধ্যে চকবাজারের মামলার সূত্র হচ্ছে তারা আমাকে অন দ্যা স্পটে পেয়ে সন্দেহমূলকভাবে গ্রেফতার করেছে।কিন্তু রমনা ও পল্টন থানার আশেপাশে তো দূরের কথা ওই এলাকার ছায়াও যেহেতু আমার মাড়ানো হয়নি সেখানে কি করে তারা ঐ থানাগুলো থেকে মামলা দেয় এটা কি প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার মতো বিষয় নয়?তবে এই কি দেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থা? মানুষ বিপদে পড়লে সুবিচারের জন্য কার কাছে যাবে? রক্ষকরা সকলেই তো ভক্ষকের ভূমিকা পালন করছে। আমার নিজের মামলা ও পরিস্থিতি দাড়াই আমি তার স্পষ্ট প্রমাণ পেলাম। যাই হোক আমার আর একটি মামলা জামিন হওয়া বাকি আছে। পল্টন থানার – ৩৪ (১০)২১ নং মামলা। এই মামলাটি জামিন হলেই আমি কারাগার থেকে মুক্তি পাবো। প্রথম মামলা জামিন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ছোট ভাই কয়েকবার দেখা করতে এসে কারা পিসিতে ১/২ হাজার টাকা করে দিয়ে গেছে। সেটা দিয়ে বেশ কিছুদিন ভালোভাবে গেলো। জামিন বা কারাগারের বাইরে যাবার আগ্রহ প্রায় শেষ হয়ে গেছে বললেই চলে। মনে হতে লাগলো বাকি জীবন যদি কারাগারে কাটিয়ে দেই তবে সেটাই ভালো হয়।
( আগামী পর্বে সমাপ্ত )

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

Theme Customized BY LatestNews