সুদ কইলাম সুদঐ বৌ, এইডা এবার বাড়ীওয়ালীর বাড়ীর ভাড়ার মাইদ্যমে দেও আর নিজের বাড়ীর ব্যাংকের ঋণের সুদঐ দেও।আদনান হুজুরের ওয়াজ হুনো বৌ।কইলো করবীর সোয়ামী গোলাপ মিয়া। করবীঃ হায় হায় কি
অতন্দ্রিলা -শামীম ফাতেমা মুন্নী বিস্মৃতির অতলান্ত ছেড়ে ছায়া হাঁটে আজ স্মৃতির ঘোরে নৈঃশব্দ্যের সঙ্গিনী হয়ে , অতন্দ্রিলা হয়ে গোলাপ ঝাড়ে সুবাস ছড়িয়ে ভেজা রুমালের লবণাক্ত স্বাদে ভীষণ মায়ায় ….. ফাল্গুনের
ধ্রুবক রাজের অনবদ্য সৃষ্টি “ঈশ্বরের কাছে যাব” কাব্যগ্রন্থটি বাংলা একাডেমীর অমর একুশে গ্রন্থমেলা/২২ এ প্রকাশিত হয়েছে। সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে কাব্য সাহিত্যে কবি অঘ্রাণী ফসল ফলাতে চেয়েছেন। সৌন্দর্যের কবি
জীবনের গল্প পর্ব – ১৮ ফাল্গুন শেষ হতে চলল। দিনের বেলায় রোদের তাপে গা জ্বালা করে আর রাতে জোরে ফ্যান চালালে লাগে ঠান্ডা। একটা মানুষের বেঁচে থাকা আর মরে যাওয়ার
জীবনের গল্প পর্ব- ১৭ ফাল্গুন আসতে না আসতেই এবার ঝুপ করে চলে গেল শীতটা। প্রায়দিনই এখন মেঘ করে থাকে,তবে বৃষ্টির ছিঁটেফোঁটা ও নেই। সৃষ্টি ছাড়া এই মেঘের পল্টন কোত্থেকে যে
জীবনের গল্প পর্ব-১৬ আমার ইদানিং খুব ছোটবেলার পুরনো জগতে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। সেই শাল মহুয়ার জঙ্গলে। পাইন বনে। হৃদয়ের কোমল তার গুলো হঠাৎ হঠাৎ বেজে উঠে টুংটাং ধ্বনিতে। বয়সের
করিমন বেওয়া দ্বিতীয় পর্ব হারাধন দাস ধুপছায়া গ্রামের পাকা রাস্তা ধরে টুকিটাকি কথা বলতে বলতে সক্রেপ্লেটোটল রবীরুল সিনাহ সাহেবকে সঙ্গ দিতে দিতে আরজ আলী মাতব্বর উচ্চ বিদ্যালয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
একুশে ফেব্রুয়ারি -শামসুন নাহার ভাষা শহীদদের বিনম্র শ্রদ্ধা, তারা দিয়েছেন ভাষার জন্য প্রাণ, অসম সাহসী সে ভাষার দাবী চির অম্লান, তাদের বীর গাঁথায় আজ আমরা গাই গান, “আমার ভাইয়ের রক্তে
সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হল কবিতা। কবিতা হল কবির সৌন্দর্য্যভাবনার বহিঃপ্রকাশ বা কবির বাস্তবতাবোধের উন্মোচন ঘটায়। পাশা পাশি কবিতা হল কবি মনে স্থিত ভাব ও ভালোবাসার জাগরণ। কবিতা মানুষকে ভালবাসতে
জীবনের গল্প পর্ব-১৫ আজন্ম ভালোবাসা নামক এক মিথ্যে মরীচিকার পিছে ছুটেই গেছি কেবল, ভালোবাসা নামক সুখ পাখির খোঁজে আমি বিশুদ্ধ পরিব্রাজক হয়ে ছুটে বেড়িয়েছি অর্ধেক পৃথিবী। সমস্ত সত্তা দিয়ে অনুভব
