কোটা সংস্কার ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে যশোরের সরকারি, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা। কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষে যশোরের চাঁচড়ার ত্রিমুখী সড়ক অবরোধ করেন যশোরের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের
সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে চলমান সংকটের শান্তিপূর্ণ ও সংবিধানসম্মত সমাধান নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। পাশাপাশি কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর সরকারি দলের ছাত্র সংগঠন ও বহিরাগতদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের সই করা
কোটা সংস্কারের দাবিতে ও দেশের বিভিন্ন স্থানে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে খুলনা-যশোর মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন শুরু করেছেন খুলনার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকাল সাড়ে
ঝিনাইদহে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে শহরের উজির আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষনিকভাবে আহতদের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। শিক্ষার্থীরা
কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের হামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষক আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন- অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. আব্দুল মুহিত, সহযোগী অধ্যাপক ড. ফারজানা আহমেদ শান্তা, সহযোগী অধ্যাপক ড. হাসান ফারুক
কোটা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলনে মঙ্গলবার দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এসব ঘটনায় এ পর্যন্ত ছয়জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে ঢাকায়
চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও বগুড়াতে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।তিনি
গতকাল সোমবার কোটা সংস্কারকে কেন্দ্র করে আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি হলের প্রধান ফটক বন্ধ করে
সরকারের বদনাম হলেও দুর্নীতিবাজদের ছাড় নেই বলে আবারো হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, সরকারের বদনাম নিয়ে ভাবি না। যেই দুর্নীতি করুক তার বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে ছাড়