প্রতিটি সমাজেই কিছু না কিছু নৈতিকতা থাকে। অনেকেই ভাবে ধর্মের ভিতরে থাকা নেতিকতা অলৌকিক। বাস্তবিক ধর্মের মধ্যে ওইসব নৈতিকতা ঢুকেছে ওই সমাজ থেকেই। কখনো কখনো আপগ্রেড হয়েছে কিছু বিষয়। ধর্মের
একটি লিটল ম্যাগে আমার একটি উপন্যাস প্রকাশিত হলে আমাদের উপজেলার মৌলবাদী গোষ্ঠী সক্রিয় হয়ে ওঠে। একজন জানালেন, বিষয়টি নিয়ে মসজিদে আলোচনা করে হুশিয়ারি দেয়া হয়েছে। আমি সাক্ষাৎ করলাম একজন ধর্মীগোষ্ঠীর
মাহী বি. চৌধুরী এবার তাঁর পিতার সর্বশেষ নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের প্রায় অর্ধেক ভোট পেয়েছেন। রানিং এমপি থেকে রাজনৈতিক নেতা হিসেবে এতো কম ভোট পেয়ে জামানত হারানোর নজির খুব বেশি থাকে
মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি। স্বাধীন দেশে জন্মেছি। এ দেশ আমার গৌরবের ও সম্ভ্রমের অনন্ত অবলম্বন। যাঁদের ত্যাগ দৃপ্ততা ও জীবনের বিনিময়ে এই পতাকা মানচিত্র আজ জ্বলজ্বল করছে তারা সকল মানুষের মুক্তির জন্য
কক্সবাজারে শিশুদের বিজয় দিবসের ডিসপ্লেতে ক্বাবার দৃশ্য প্রদর্শন নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে। কোন কিছুর প্রতিলিপি করাকেই অনেকে মূর্তি বলছেন। তবে এটাকে ভাষ্কর্য বা শিল্পকর্ম অবশ্যই বলতে হবে। বস্তুগত উপাদান থেকে
এই মুহূর্তে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনার সমালোচনা করা অসম্ভবই। এছাড়া বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু বলা আইনগতভাবেও নিষিদ্ধ। ক্রিটিক না থাকলে তা পঠিতও হবে না। যত গ্রন্থই থাকুক। থরে থরে
যদি বৃটিশ আমলে মোল্লারা ফতোয়া দিতো, সুশিক্ষা গ্রহণ না-করা হারাম! পাকিস্তান আমলে ফতোয়া দিতো মেয়েদের লেখাপড়া না-শেখানো হারাম আর গত শতাব্দির শেষ দিকে ফতোয়া দিতো মেয়েদের স্বাবলম্বী না-হওয়া হারাম! তাহলে
প্যারিস প্রবাসী সিরীয় কবি আদোনিস বলেছেন, “মুসলিম বিশ্বকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকলে চলবে না। এখনো তারা শুধু ব্যবহৃত হচ্ছে। চিন্তা ও সৃষ্টিশীলতায় বাকি বিশ্বের সঙ্গে বোঝাপড়া না করলে তাদের মুক্তি নেই।”
দুইশত বছর আগের কথা ভাবলেও দেখি বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ রয়েছেন— যারা বিজ্ঞান ও সমাজ সম্পর্কে খুবই অজ্ঞ। তাদের কাছে মানবতা অর্থহীন, ব্যক্তি স্বাধীনতা ও স্বাতন্ত্র্যতা ধারণাতীত। নিউটনের গতির সূত্রসমূহ
বিজ্ঞানে অশরীরী আছে কি নেই এ নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন বিশ্বখ্যাত পদার্থবিদ ব্রায়ান কক্স। এই ইংরেজ পরমাণু বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, অশরীরীর কোনো অস্তিত্ব নেই। যদি তা থাকত, তা হলে বিশ্বের সবথেকে বড়