তোমায় ভালোবাসি -কাজী শামীমা রুবী সহস্রবার শুধিয়েছি তোমায় বলেছি নিখাঁদ ভালোবাসি। বুঝে ও না বুঝার ভান করেছো মুখে মুচকি হাসি। বুকের মাঝে করোনি ধারন হওনি প্রেম যমুনার নদী স্রোতের জলে
শিরোনাম নেই – সেলিনা আখতার খান একদিন মেঘের কাছে দুহাত পেতে বললাম একটু জল দাও, আমার অজশ্র না পাওয়ার বেদনায় কাঁদতে চাই, মেঘ বললে ওগো মেয়ে তোমার গড়িয়ে পড়া চোখের
মানুষ ভালোবেসে বাঁচে -ফাতিমা কানিজ তুমি এবার যখন এলে বসন্ত পেরিয়ে দূর্দান্ত বৈশাখ প্রেমহীন ঝরা পাতারা দমকা হাওয়ায় বেসামাল রুদ্র আকাশে চলে ভৈরবী তাণ্ডব, অভিমানী মেঘেদের আনাগোনা সমুদ্রে সে কি
জোয়ার ভাটা -পান্না আহমেদ একটা সমুদ্র আছে চোখের ভেতর আর আছে বুকের ভেতর , আছে খেয়ালী জলের দেবী! কত যে জোয়ারের ঢেউ আর কত যে ভাটির টান! সেটান উপড়ে ফেলে
ইদানীং বড়বেশি ধূসর বেলা।শব্দহীন ব্যথা গুলো পাঁজরের জেলখানায় অবাধ্য কয়েদি যেন।সময়অসময়ে ঝড় উঠে।তোলপাড় শিলাবৃষ্টি। উদ্দাম তোড়ে প্রাণনাশের প্রয়াশ। অমৃতের ছোঁয়া, অমৃতের বানী আজকাল কুহর স্পর্শ করেনা। মন কেবলই আঁতিপাতি করে
বিভ্রান্তি -মার্জেনা চৌধুরী ঘরের দুয়ারে কুরুক্ষেত্র শিকল পায়ের বারুদ হৃদয়, সাতকড়া ঝাল ঝোলে আগ্ৰাসী মানবিক বিপর্যয় ! কলির সন্ধ্যায় গোধূলি আভা দ্যূতিহীন, বকুল ফোটে করবী দোলে আমি নিভৃতে নিভাই প্রাচীন!
আবৃত্তি বিভাগকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে আজ বিকাল পাঁচটায় প্রায় ২৫ জন আবৃত্তি শিল্পীকে নিয়ে বগুড়া উদীচী কার্যালয়ে জেলা উদীচীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুস সোবহান মিন্নু সভাপতিত্বে আবৃত্তি
সবই অবাক -পান্না আহমেদ এক অবাক পৃথিবী আরো অবাক তুমি আর আমি এক শহর শুদ্ধ সকলেই দলবল মিছিলে কাতারে কাতার সব অবাক প্রাণী! ভেতরটা কারো জানা নেই কতটা বুঝলে কতটা
সচরাচর -পান্না আহমেদ পায়রার বাকবাকুমে যখন মুখরিত চারিধার তখনও কোনকোন ঘরে শুনসান কবরের নিরবতা। যখন আলোকসজ্জায় পৃথিবী ঝলসে যায় তখনও কোনকোন ঘরে আঁধিয়ার করাল থাবা। কোথাও ভূমিষ্ঠ নবজাতকের সুতীব্র কান্না
সুপ্ত অনুভুতি -কাজী শামীমা রুবী। দুটি আঁখির কাজল করে রাখবো তোমায় আঁখিপাতে। আলো করে রাখবো তোমায় দুচোখের ঐ মণিটাতে। কালো কেশে রাখবো তোমায় খোঁপায় তারার ফুল করে। ভালোবাসা দেবো তোমায়