দেশের ১০ জেলায় দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে। এজন্য এসব এলাকার নদীবন্দগুলোকে সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। রবিবার ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের
দেশের সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি ঝরতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দুই বিভাগে ভারি বর্ষণের হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ইতিমধ্যে নিম্নচাপে রূপ নিয়েছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের চারপাশে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার। সাগর উত্তাল থাকায় কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে
সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে আবহাওয়া অফিস। দেশের ৩ অঞ্চলে একই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির ধারণা করেছে সংস্থাটি। আজ সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর
দেশজুড়ে ঝড়-বৃষ্টি অনেকটাই বেড়েছে গতকাল শনিবার। কোথাও কোথাও ভারি বৃষ্টিও হয়েছে। ঢাকায় সকাল ৭টার দিকে ঝোড়ো হাওয়াসহ শুরু হয় তুমুল বর্ষণ। আবহাওয়া অফিস বলেছে, সকালের ওই সময় ঢাকায় ৮৭ মিলিমিটার
আগামী তিন দিন দেশের প্রায় সব বিভাগে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয় আধিদপ্তর। একই সঙ্গে কোথাও কোথাও বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি হতে পারে। তবে চলমান তাপপ্রবাহও অব্যহত থাকবে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি। শনিবার
টানা কয়েক দিনের তাপপ্রবাহ শেষে অবশেষে দেশের বড় অংশজুড়েই বৃষ্টির পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকাসহ দেশের পাঁচটি বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। আজ বুধবার (১ মে) সকালে
চলতি এপ্রিল মাসের শুরু থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। টানা ২৭ দিন ধরে বয়ে যাচ্ছে এই তাপপ্রবাহ। টানা তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ৭৬ বছরের মধ্যে এটাই
সারা দেশে তাপমাত্রা গতকাল রবিবার আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। তবে তাপপ্রবাহের এলাকাগুলোর পরিস্থিতির তেমন হেরফের হয়নি। গতকালও দেশের ছয় বিভাগে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। মেহেরপুর ও নরসিংদীতে
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে দেশে ঈদুল ফিতর হতে পারে আগামীকাল বুধবার। তা না হলে পরদিন। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঈদের সময় দেশে ভাপসা গরম থাকবে। বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। সকালের দিকে