দেশের সব বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় আগামীকাল শনিবার বৃষ্টি ঝরতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে
ধীরে ধীরে নামছে তাপমাত্রা। চড়া রোদ আর কড়া লাগছে না। উত্তরের জনপদে হালকা শীতের আমেজ। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আভাস, চলতি মাসের মাঝামাঝিতেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অনুভূত হতে পারে শীত। আর ডিসেম্বর
আগামী দুইদিন সারাদেশে মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। পরের দিন খুলনা বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুই এক জায়গায় বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
দেশের সাত অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ জন্য এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। সোমবার ভোর সাড়ে ৫টা থেকে দুপুর ১টা
দেশের সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি ঝরতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দুই বিভাগে ভারি বর্ষণের হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ইতিমধ্যে নিম্নচাপে রূপ নিয়েছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের চারপাশে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার। সাগর উত্তাল থাকায় কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে
দেশজুড়ে ঝড়-বৃষ্টি অনেকটাই বেড়েছে গতকাল শনিবার। কোথাও কোথাও ভারি বৃষ্টিও হয়েছে। ঢাকায় সকাল ৭টার দিকে ঝোড়ো হাওয়াসহ শুরু হয় তুমুল বর্ষণ। আবহাওয়া অফিস বলেছে, সকালের ওই সময় ঢাকায় ৮৭ মিলিমিটার
আগামী তিন দিন দেশের প্রায় সব বিভাগে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয় আধিদপ্তর। একই সঙ্গে কোথাও কোথাও বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি হতে পারে। তবে চলমান তাপপ্রবাহও অব্যহত থাকবে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি। শনিবার
চলতি এপ্রিল মাসের শুরু থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। টানা ২৭ দিন ধরে বয়ে যাচ্ছে এই তাপপ্রবাহ। টানা তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ৭৬ বছরের মধ্যে এটাই
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে দেশে ঈদুল ফিতর হতে পারে আগামীকাল বুধবার। তা না হলে পরদিন। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঈদের সময় দেশে ভাপসা গরম থাকবে। বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। সকালের দিকে