কক্সবাজার ও মিয়ানমারের উপকূলীয় এলাকা অতিক্রম করছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। আজ রবিবার (১৪ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া ১৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, পূর্বমধ্য
উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। ঝড়টি এখন (শনিবার দুপুরে) উপকূল থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। যার কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৭০
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আগামীকাল শুক্রবার সকাল পর্যন্ত দিক পরিবর্তন করে ক্রমান্বয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে। অন্যদিকে নিম্নচাপটি উত্তর-উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকালে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় পরিণত হয়েছে। এটি আরো ঘণীভূত হতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর
দেশের কয়েকটি বিভাগের বিভিন্ন জেলায় বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে আগামী চার দিন। ইতিমধ্যে দেশের তিন বিভাগে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগে কালবৈশাখীও বইতে শুরু
বেশ কয়েক দিন ধরেই দেশের কয়েকটি স্থানে গা পোড়ানো গরম। ঠা ঠা রোদে রাস্তার পিচ থেকে যেন আগুনের হলকা বের হচ্ছে। গরমে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এই গরমের কষ্ট আরো
ঢাকা, খুলনা, রাজশাহীতে তীব্র এবং দেশের অন্যান্য স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। গত ৪ এপ্রিল থেকে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাওয়া এ তাপপ্রবাহ আগামী তিন দিনে কমতে পারে। শনিবার (১৫
চলতি এপ্রিল মাসে বঙ্গোপসাগরে দু-একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। একই সঙ্গে কালবৈশাখী, তাপপ্রবাহ, বজ্র ও শিলাবৃষ্টি এবং দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আকস্মিক বন্যা হতে পারে।
আরো বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশের বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে। আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী
আগামী তিন দিন পর আবারও শুরু হবে তীব্র কালবৈশাখী, বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টি। আগামী ৩১ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত এই সাত দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে কালবৈশাখী এবং শিলাবৃষ্টি হওয়ার প্রবল