সুপ্ত অনুভুতি -কাজী শামীমা রুবী। দুটি আঁখির কাজল করে রাখবো তোমায় আঁখিপাতে। আলো করে রাখবো তোমায় দুচোখের ঐ মণিটাতে। কালো কেশে রাখবো তোমায় খোঁপায় তারার ফুল করে। ভালোবাসা দেবো তোমায়
দিনকালের দিনলিপি -পান্না আহমেদ খুব প্রত্যুষেও জীবনের ডাকাডাকি রাতভর ভাসতে থাকা কুয়াশার আত্মাহুতি তবুও শিশির কৃতজ্ঞতায় ঝিকমিক করে ! মোড়ে মোড়ে প্রতীক্ষা প্রস্থানের তরে যাবার যেন তড়িঘড়ি যতো ! তীব্র
গোপনে -পান্না আহমেদ পরানের গহীনে কত কি যে ঘাপটি মেরে আছে সমূলে বিনাশের কত আয়োজন চাঁদহীন এক মেটে মধ্যরাত এনাকোন্ডার শরীরের জড়ানো এক অচেনা শহর চেপে আছে সব আনাচকানাচে! আমাকে
একাকিত্বের বেড়া-জাল -জি. বি. এম রুবেল একাকিত্বের বেড়া-জালে আমি এক প্রতিবন্ধ পথিক এক কিঞ্চিৎ শান্তির উদ্দেশ্যে ঘুরেছি বহুদিক-বিদিক তবুও পৃথিবীর কোথাও মিলেনি এক টুকরো কুহক। মায়ার বেড়া-জালে আমি; এক জ্ঞেয়
অন্বেষণ -পান্না আহমেদ মাঝে মাঝেই মনে হয় এবার আমায় ভুলে যাও পত্রপাঠ বিদায় দিয়ে দাও! মিছে অভিমানের এই ঘরকন্নায় আমি তিতাবিরক্ত! এবার হোক যবনিকাপাত! সাঙ্গ করো এই মিছে ভালোবাসি ভালোবাসি
এখানে স্নিগ্ধতা ছিল -নাসিমা খান এখানে স্নিগ্ধ মেঘহীন আকাশ ছিল সেখানে কোজাগরী রূপালি চাঁদ ছিল এই ছাদের এককোণে অযত্নে মন ছিল ও বাড়ির ছাদে বাবরি চুলের তুমি ছিলে এখন নক্ষত্র
করোনা মহামারীর কারণে দুই বছর বন্ধ থাকার পর আগমী ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হবে ৩৫ তম জাতীয় কবিতা উৎসব। আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কবিতা
লজ্জা -মোঃ রাব্বি আমার গৌরব আমি এই দেশে জন্মেছি। আমার জন্ম সার্থক আমি বীরের সন্তান, অহংকার করি না। তবে, তোমাদের ঈর্ষা হয়? লজ্জা, পঞ্চাশ বছর পরেও মুক্তিযোদ্ধা পয়দা হয়
সময় ক্ষণ রয় -মোঃ রাব্বি সাদা কালোতেই আমি রয়ে গেলুম সদা। রঙের ঝলকে বেমালুম নিজেকে ভুলতে চাইনি। হয়তোবা পারি নাই তাই সাদা কালোতেই সদা। ক্ষণে ক্ষণে রঙের ঝলকে বদলায়
সহকারী অধ্যাপিকা খাইরুন নাহার -শামসুন নাহার সহকারী অধ্যাপিকা খাইরুন নাহার, কেন দিলেন গলে ফাঁসির হার? কেন মটকে দেননি বিভীষণের ঘাঁড়, মরে আপনি দিলেন কুসংস্কারকে ছাড়! যদিও সাহসী ছিল পদক্ষেপ আপনার,