আলোকবর্ষ -কাকলি ভট্টাচার্য্য বলা ততটা নয় যতটা বলা যায়। যাওয়া ততটা যায়? যতটা আলোকবর্ষ? গাওয়া ততটা নয় যতটা সুর বওয়া। পাওয়া ততটা নয় যতটা পেতে চাওয়া। ……………. আকাশ
বৃষ্টি এল -কাকলি ভট্টাচার্য আকাশভাঙা বৃষ্টি এল চোখ-পুকুরে ভার দীঘির জলে আটকালো চাঁদ জাগবে সারারাত। কেউ কি ডেকে বলল তাকে বাঁধভাঙা আজ সেকি একমুঠো সেই স্বপ্নে দেবে জলোচ্ছাসের
তৃতীয় চিন্তা -অহনা নাসরিন চোখের বিরুদ্ধে নালিশ শুনে শুনে- পাশের বাড়ির পিসীমার মতো খুব ক্ষীণস্বরে চোখ বলে, আহা আমি কিছুই তো দেখিনি মিছে কেন ভয় পেলে! কোথায় কি পুড়লো, কোথায়
ছায়াপথ -কাকলি ভট্টাচার্য আঁকা বাকা ঐ হারিয়ে যাওয়া পথ সঙ্গে নিয়ে যুগান্তের পথচলা অজানা বুনোফুল মনকেমন ধোঁয়াশা জীবনের অনুষ্টুপ এক থেকে অনন্ত একে জোনাকির অন্তর্লীন অনুসরন সাঁঝবাতির চুপকথার
নতুন আসুক -কাকলি ভট্টাচার্য পাখির ডানায় ভোরের আলোয় শিশির ভেজা হর্ষে দগ্ধ হোক কষ্ট ।। পথপাশে অবশিষ্ট উড়িয়ে দিয়ে ঝড়ের সাথে পুড়িয়ে দিয়ে আঁধার রাতে নতুন আলোয় পথ
বাকি দুই আনা – কাকলি ভট্টাচার্য রামধনু রঙ মিলিয়ে নিতে চল হাঁটি আজ সন্ধ্যাপথে অস্তরবির আলোর সাথে হারিয়ে যাওয়া গানের প্রাতে। বাঁধভাঙা ঐ হাসির সুখে পালতোলা ঐ
বিফল প্রতীক্ষা -পান্না আহমেদ চন্দ্রাহত গহীনের পথে আজো ঠায় দাঁড়িয়ে সেইযে বলে গেলে আসছি সোনা সেই থেকে শুধু কাল গোনা বিনবিনিয়ে স্বপ্নের রসুনবোনা! দুহাতে আজো সেই গুচ্ছের গোলাপ চোখেতে ধরা
সিঞ্চন -কাকলি ভট্টাচার্য রুক্ষমাটি স্নিগ্ধ হল তোমার আবেশ মিশে, ভিজিয়ে দিলে ভিতর-বাহির নতুন তুমি এসে। কলকলিয়ে উঠল কথা কোন অতলের শেষে, বহুযুগের ওপার হতে সুর এল যে ভেসে।
স্বপ্নডানা -কাকলি ভট্টাচার্য তোমার হাসি প্রান পেল এই মরুভূমি বুকে ঝরনা হয়ে নেমে এল পাহাড় চেড়া সুখে। শিকল ছেঁড়া অন্ধকার সাতসাগর আজ হলাম পার বন্ধু তুমি, থেকো পাশে চাইনা
প্রিয় বৈশাখ -পান্না আহমেদ রবীন্দ্র সরোবরের প্রথম ভোরে নেচে নেচে ফিরছিল প্রিয় বৈশাখ তালপাতার হাওয়া খেতে খেতে সে এসে গা এলিয়ে দিল বালিকার শুভ্র আঁচলে! গিটার আর তবলার তালে তালে